নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের সিংড়া বাসস্ট্যান্ডে প্রকাশ্যে চলছে চাঁদাবাজি। প্রতিদিন শত শত মালবাহী ট্রাক থেকে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।
ভুক্তভোগী চালকরা জানিয়েছেন, চাঁদা না দিলে ট্রাক আটকিয়ে দেওয়া হয়। হয়রানি ও মারপিটের শিকারও হতে হয় অনেককে। প্রতি মাসে কয়েক লাখ টাকা আদায় করা হয়।
টাকা ভাগাভাগি নিয়েও নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, চাঁদাবাজির কারণে পরিবহন ব্যয় বাড়ছে। প্রভাব পড়ছে বাজারে। এ ব্যাপারে সিংড়া মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম বলেন, শ্রমিকদের কল্যাণে রসিদের মাধ্যমে টাকা তোলা হয়। এর মোটা অংশ নাটোর মোটরশ্রমিক সমবায় সমিতি ও পুলিশ প্রশাসনসহ অনেকেই পায়।
নাটোর জেলা মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের নেতা আকরাম হোসেন বলেন, শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য বৈধভাবে টাকা তোলার অনুমতি নিয়েই ট্রাক থেকে চাঁদা আদায় করছি। সিংড়া থানার ওসি এ এইচ এম ফয়জুর রহমান বলেন, শ্রমিকরা উত্তোলনকৃত টাকা তাদের শ্রমিক কল্যাণ সমিতিতে ব্যয় করে বলে তারা তাকে জানিয়েছে। নাটোরের পুলিশ সুপার ড. নাহিদ হোসেন বলেন, নিজেরা নিরাপদ থাকার জন্য তারা পুলিশ প্রশাসনের উপর দোষ চাপায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।