দুই অর্ধে গোল দুটি করেছেন লিওনেল মেসি ও আদ্রিয়ানো কোহেইয়া।
নেইমারকে ছাড়া খেলতে নামা বার্সা ষষ্ঠ মিনিটেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। সেস ফ্যাব্রেগাস বিপজ্জনক জায়গায় আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে খুঁজে পেলেও গত বিশ্বকাপ ফাইনালের গোলদাতা আলমেরিয়ার গোলরক্ষক এস্তেবান সুয়ারেজকে ফাঁকি দিতে পারেননি।
আরো দুবার গোলের খুব কাছে গিয়েও হতাশ হওয়া বার্সাকে ২১ মিনিটে এগিয়ে দেন মেসি। প্রতিপক্ষের বক্সের ডান কোনায় ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার দানি আলভেস খুঁজে পান চার বারের বিশ্বসেরা ফুটবলারকে।
বল পেয়েই এক টোকায় মেসি পাস দেন বক্সে ফাঁকায় দাঁড়িয়ে থাকা পেদ্রোকে। পেদ্রোর নিঁখুত পাস ধরে বক্সের ঠিক বাইরে থেকে নেয়া মেসির তীব্র গতির শট বাম দিকের বারের ভেতরে লেগে জালে জড়িয়ে যায়।
তার আট মিনিট পর মেসি মাঠ ছাড়লে খেলার চেহারা পাল্টে যায়। শুরু থেকে কোণঠাসা থাকলেও মেসির অনুপস্থিতিতে পাল্টা আক্রমণ করতে শুরু করে এক মৌসুম পর স্পেনের শীর্ষ লিগে ফেরা আলমেরিয়া।
বিরতি পর্যন্ত বল বার্সার অর্ধেই ছিল বেশির ভাগ সময়।
এ সময় আলমেরিয়া অন্তত তিনটি সুযোগ তৈরি করলেও বার্সার গোলরক্ষক ভিক্তর ভালদেসের ‘দেয়াল’ ভাঙ্গতে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধেই অবশ্য স্বরূপে ফেরে বার্সা। শুরু থেকে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের ওপর প্রচণ্ড চাপ তৈরি ৫৬ মিনিটে জয় নিশ্চিত করে ফেলে তারা। ফ্যাব্রেগাসের পাস থেকে লক্ষ্যভেদ করেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার আদ্রিয়ানো।
শেষ মুহূর্তে ব্যবধান ৩-০ করার সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করে বার্সা।
ক্রিস্তিয়ান তেয়ো গোলরক্ষককে একা পেয়েও বাইরে মারলে দুই গোলের জয় নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় অতিথি দলকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।