RAB এর জন্ম হয়েছিলো আইন শৃংখলা রক্ষাকারী একটি এলিট ফোরস হিসাবে। অন্যান্য আইন প্রয়োগ কারী সংস্থার তুলনায় তাদের অস্ত্র সশ্ত্র বেশি, ঝুঁকিও বেশি। এই বাহিনীর সদস্যরা বেতন সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও বেশি পান। মানুষের আস্থাও তাদের প্রতি বেশি ছিলো। রানা বা রানার মত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্যেই এই বাহিনীর সৃষ্টি।
রানাকে ধরে তাঁরা অবশ্যই প্রসংশনীয় কাজ করেছে। তবে তা তার জব রেস্পন্সিবিলিটির বাইরের কিছু নয়। এই কাজের জন্যে বিজিএমইএর পুরষ্কার ঘোষণার মত তঞ্চকতা আর কিছু নেই। এটা একধরনের দুরবৃত্যায়ন তো বটেই। RAB এর উচিত ছিলো এই পুরষ্কার প্রত্যাখান করা।
RAB টাকাটি শাহীনার শিশু সন্তান কে দিয়ে দিতে চেয়েছে। পুরো ঘটনাটির মধ্যেই একটি বিশাল লোক দেখানো ঘটনা রয়েছে। এসব না করে বিজিএমইএ প্রথম দিন থেকেই দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে পারতো। বাংলাদেশে ৫০০০ পোষাক কারখানা আছে। এরা প্রত্যেকে যদি দুর্ঘটনার পর পরই মাত্র ৫০ হাজার টাকা করে দান করতো, তাহলে ২৫০ কোটি টাকার একটি তহবিলহয়ে যেত।
যাতে দুর্যোগের প্রথম ধাক্কাটা সাচ্ছন্দে সামলানো যেতো। সেদিন বিজিএমইএর কাউকেই ঘটনা স্থলে দেখা যায়নি। তারা রাতে প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে গিয়েছিলেন খবরের অংশ হতে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।