হাটহাজারী থানার ওসি লিয়াকত আলী ভূইয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে নগরীর সিটি গেইট এলাকা থেকে পুলিশ সাখাওয়াত হোসেন ওরফে সাহাবুদ্দিন (১৯) নামের ওই মাদ্রাসা ছাত্রকে গ্রেপ্তার করে।
এ নিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হলো। এর মধ্যে দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
ওসি লিয়াকত আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সাখাওয়াতের শরীরে ব্যান্ডেজ রয়েছে। লালখান বাজার মাদ্রাসায় গত সোমবার বিস্ফোরণে সে আহত হয় বলে মনে হচ্ছে।
”
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে সাখাওয়াতকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান।
গত সোমবারে লালখান বাজারে হেফাজতে ইসলাম নেতা মুফতি ইজাহারুল ইসলাম পরিচালিত জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাত্রাবাসে বড় ধরনের বিস্ফোরণ ঘটে, যাতে অন্তত পাঁচজন আহত হন। পরে সেখানে অভিযান চালিয়ে গ্রেনেড ও এসিডসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় খুলশী থানায় বিস্ফোরক ও এসিড আইনে দুটি মামলা হয়, যাতে মুফতি ইজাহার ও তার ছেলের হারুন বিন ইজাহারসহ ১২ জনকে আসামি করা হয়।
এছাড়া বিস্ফোরণে আহত দুই ছাত্রের মৃত্যুর পর দায়ের করা হয় আরেকটি মামলা।
ইজাহারপুত্র হারুনকে বুধবার হাটহাজারী থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে ইজাহারুল ইসলাম চৌধুরী এখনো পলাতক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।