যালিম হয়ে বেচে থাকার চেয়ে মযলুম হয়ে মরাও উত্তম ইসলামে কোন প্রকার মূর্তিরই জায়গা নাই । ভাস্কর্য নামে মূর্তি চালিয়ে দেওয়া চলবেনা । সিলেটের মানুষ যাতে ভেবে না বসে, এইখানে একটা বিশ্ববিদ্যালয় হওয়াই ভুল হয়েছে ।
প্রফেসর ড মুহম্মদ জাফর ইকবাল যেমন দেশের টানে দেশে চলে এসেছেন তেমনি শহীদ স্যার ও পোস্ট ডক পরে দেশেই ফেরত এসেছেন। তিনি কোনভাবেই রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট না ।
এরা তাবলীগ
জামাতের মানুষ, নিচের জীবনে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন।
অথচ স্যারকে ছাগু ট্যাগ দিয়ে বসলো তারা, যারা উঠেই আসছে যৌবনজ্বালা থেইকা।
তিনি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে, শিক্ষকতা করে, বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়ে ফেরত
এসেছেন। কম্পিঊটার বিজ্ঞান বিভাগের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি নিজেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, সুতরাং এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি হবে কি হবেনা
এই মতামত দেওয়ার অধিকার তার কোন অংশেই কম না ।
তাবলীগ জামাতের সদস্যদের আমি মেরুদন্ডহীন মনে করতাম, কিন্তু মানুষটার সাম্প্রতিক ইস্যুতে ইসলামের পক্ষ নেওয়ায় বুঝলাম, সবাই মেরুদন্ডহীণ না।
ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ড দেখলে সত্যিকারের মুমিনের অন্তরে চোট লাগবেই।
পোস্টে কমেন্ট মডারেটেড । কারণ ইসলামে মূর্তি বিষয়ে একদম জিরো টলারেন্স দেখানো হয়েছে । ইনিয়ে বিনিয়ে মূর্তি না ভাস্কর্য, অথবা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললেও
লাভ হবেনা।
এন্ড ফাইন্যালি, স্যালুট টু ইউ শহীদ স্যার । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।