আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইসলামে দাস ব্যবসা-১

<ংপৎরঢ়ঃ ংৎপ

ব্লগে একটা লেকা দেকলাম যে ইসলাম দাসত্ব প্রথা বিলুপ্ত করসে, আর মন্তব্য করলে মুইসা দেয় বইলা এই আলাদা পোস্টের আমদানী। রাসুল, এবং তার অনুসারীরা দেকা যায় দাস-দাসীর মালিক ছিলেন এবং ব্যবসা করতেন দেকা যায়, কোরানেও মোটামুটি দাস প্রথা মাইনা নেয়া হইসে। ছেলে দাসের ক্ষেত্রে আর দাসীর ব্যাপারে ভিন্ন আইন। যদি কোন মহিলার দাস তাকে তাইলে তার দাসের লগে কোন শারীরিক সম্পর্ক রাকোনের রাইট নাই তয় পুরুষ গো দাসীগো লগে ঘুমানোর রাইট আচে। দাস-দাসীর বিবাহের ব্যাপারে তীব্র বাধা ছিলো, দাসদের খোজা বানানো ছিলো একটা কমম প্র্যাকটিস আর কোরআনেও এই দুইটা জিনিষ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা নাই।

আরো দেকলাম না কোন আইনগত আলোচনা দাসদের রাইট সম্পর্কে, দেকলাম প্রচুর এথিকাল ট্রিটমেনট সম্পর্কে কিন্তু দাস প্রথা বে আইনী কোরানের কোন জায়গা এটা বলা হয়নাই। দাসরা মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত কোন সম্পতি কিনতে পারতোনা, আর কোন প্রকার ইমামতিতে যোগ দিতে পারতনা। আরো সমস্যা আচে, যেমুন একটা দাস মুক্তি দিলে তুমি আরেকটা দাস কিনা রাকতে পারবা। অথবা দাসীর বাচ্চা হয় যদি তোমার ওরসে, হে কিন্তু দাস, তুমি মুক্তি না দিলে, আর দাস -দাসীর বিবাহে বাচ্চা হইলে তোমারে সবতেরে মুক্ত করতে হইবেক আর যারে করবানা সে দাস-দাসী থাকবেক। ধর্মযুদ্ব যদি তুমি বিধর্মী হয় তাইলে তুমি দাস আর তোমার পরিবার পরিজন দাসী।

আর দাস ব্যবসা হিজড়ী সনের গোড়া থেইকাই আচে, বিলুপ্ত হইসে এই সেদিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বের পরে। অটোমান সাম্রাজ্য দাস প্রথা প্রবল ভাবে ছিলো। বিলুপ্তের একটা বিরাট কারন হইতাসে অটোমান সাম্রাজ্য রে ভাঙার পরে মিত্র শক্তি দাস প্রথা বিলুপ্ত করনের জন্য চাপ দেয়। এতো চাপের পরেও আরবের বহুদেশে একনো দাস প্রথা টিকা আচে, আর সাপ্লাই আফ্রিকা আর এশিয়া তেকে আসে, আর হারেমের মাইয়া আসে রাশা আর পুর্ব ইউরোপ তেকে। সো ফাইনাল কনক্লুসন হইলো ইসলাম দাস গো এথিকাল ট্রিটমেন্টের লাইগা গাইড লাইন দিসে মাগার আইন গত মুক্ত ঘোষনা দেয় নাই।

সেইটা হইসে এই ষাট বছর আগে, যেইটা আমরিকাতে আইজ তেইকা ১৫০ বছর আগে।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।