রুপ নারানের কুলে জেগে উঠিলাম, জানিলাম এ জগত স্বপ্ন নয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ছুটতে হলো বাজারে। প্রায় রকেটের গতিতে বাজার সেরে উল্কার গতিতে ছুটতে হবে অফিসে। এ জীবন দুরন্ত।
মেসের খাতায় বাজারের তারিখ ও হিসাব লিখতে গিয়ে তারিখটা কেমন যেন পরিচিত পরিচিত মনে হলো।
সবখানে নকল জম্নতারিখ লিখতে লিখতে আসল জম্নতারিখ ভুলে যাওয়ার দশা।
আহ! একে একে কতগুলো দিন চলে গেল নীরবে। কত বসন্ত চলে গেল বৃথা। এবং আমি সমাপ্তির দিকে আরেক পা বাড়ালাম। সকাল সকাল মৃত্যু চিন্তা আমাকে একইসাথে বির্মষ ও পরিশুদ্ধ করলো।
ভেবেছিলাম বাজারের দু-চার টাকা এদিক ওদিক করে একখানা ধূম্রশলাকা খরিদ করা যায় কিনা। আজ আর তা হলো না।
অফিসে এসে বল্গ খুলে দেখি সামু থেকে জম্নদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। সাথে তিনটা সুদৃশ্য বেলুনও দিয়েছে। আমাকে আর পায় কে।
আমিতো আল্লাদে দশখানা। আরেব্বাস সামু দেখি ব্যাপক ইসমার্ট। ব্যাপারটা যান্ত্রিক হলেও এর একটা মানবিক আবেদন আছে। ফলস্বরুপ সামুকে দেয়া আমার সকল অভিশাপ (লগইন জনিত সমস্যার কারণে) আমি উইথড্র করলাম। ধন্যবাদ সামহোয়ার ইন বল্গ।
এ দিনে জম্ন নেয়া সবাই কে শুভেচ্ছা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।