এজন্য ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা (ফিফা) ও আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের (আইএএএফ) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে সংস্থাটি।
অলিম্পিক ক্রীড়ায় ফিক্সিং ও ম্যাচ পাতানো বন্ধে কাজ করবে আইওসির ইউনিটটি। ফিফা ও আইএএএফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডে আয়োজিত এক সভা শেষে এটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
রোববার এ প্রসঙ্গে দেয়া এক বিবৃতিতে আইওসি জানিয়েছে, “দুর্নীতির ঝুঁকি এড়াতে এবং এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সবাইকে জানাতে কাজ করবে ইউনিটটি।”
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, “ফিফার মতো বিভিন্ন ক্রীড়া সংস্থা, যারা ইতোমধ্যে এ বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে, তাদের আইনের উপর ভিত্তি করে এই ইউনিটের নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।”
ক্রীড়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় আসর অলিম্পিকে ফিক্সিং বা ম্যাচ পাতানোর খবর সচরাচর শোনা যায় না। লন্ডনে ২০১২ সালের অলিম্পিকে ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হারের দায়ে কয়েকজন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়কে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।