মঙ্গলবার রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমি এই রায়ে কোনোভাবেই সন্তুষ্ট নই। আমি সব অভিযুক্তের ফাঁসি চাই। ”
বিডিআর বিদ্রোহের সময় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের মামলায় ১৫২ জনকে জওয়ানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। ৮৪৬ জন জীবিত আসামির মধ্যে ২৭৭ জন বেকসুর খালাস পেয়েছেন। বাকিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিদ্রোহী জওয়ানদের গুলিতে যে তিনজন বেসামরিক ব্যক্তি প্রাণ হারান তাদের একজন হৃদয় হোসেন (১২)।
রাজা মিয়ার চার সন্তানের মধ্যে হৃদয় একজন হলেও তাকে নিয়েই স্বপ্ন ছিল পরিবারের।
রাজা মিয়া বলেন, “বড় ছেলেটি ছেলে প্রতিবন্ধী। হৃদয়ই ছিল আমাদের প্রধান অবলম্বন। পড়াশোনার পাশাপাশি সে আমার কাঁচামালের ব্যবসাতেও সহযোগিতা করত।
”
“ছেলে হারানোর দুঃখ আমার কোনোদিন দূর হবে না,” বলেন তিনি।
সেদিন বেসামরিক ব্যক্তিদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারানো অন্য দুই বেসামরিক ব্যক্তি হলেন- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ পড়ূয়া তারেক আজিজ সজীব (২০) ও রাজমিস্ত্রি আমজাদ আলী (৪৮)।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।