মানুষ হবার প্রচেষ্টায়
যেহেতু ইসলাম নারী পুরুষের সহ শিক্ষাকে সমর্থন করে না তাই পৃথিবীর বেশীর ভাগ ইসলামিক দেশ গুলোর পাবলিক লাইব্রেরীতে নারী ও পুরুষের আলাদা আলাদা পাঠকক্ষের ব্যাবস্থা রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সৌদি আরব এক ধাপ এগিয়ে নারীদের লাইব্রেরী থেকে বিতাড়িত করলো। সৌদি আরবে হাফার আল বাতিন নামক পাবলিক লাইব্রেরীতে নারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সৌদি আরবের বিভিন্ন লাইব্রেরীতে নারীদের প্রবেশ করতে হলে পুরুষ অভিভাবক লাগতো কিন্তু এখন হাফার আল বাতিনের পথে হাঁটছে অনেক লাইব্রেরী যেখানে নারীদের সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
আশ শারাক পত্রিকায় এই বিষয়ে নাহিদা আলদুল রহমান বলেন, এটা এই শহরের একমাত্র পাবলিক লাইব্রেরী।
নারীরা এই লাইব্রেরীর ভীতরে না ঢুকতে পারলেও সে বাইরে দাড়াতে পারবে এবং তার পুরুষ প্রতিনিধির নামে এখান থেকে গ্রন্থ সংগ্রহ করতে পারবে। তবে পুরুষ প্রতিনিধি অবশ্যই বৈধ সম্পর্কের হতে হবে যেমন বাবা বা স্বামী এই জাতীয়।
নারীদের উচ্চশিক্ষাকে ইসলাম নিরুৎসাহিত করে কিনা তা নিয়ে বিতর্ক আছে তবে বেশীর ভাগ মুসলিম পুরুষ কিন্তু নারীর উচ্চশিক্ষার বীরুধে। এই ব্যাপারে বাংলাদেশের আল্লামা শফি (যাকে অনেকেই ছাগলের মতো বলে কিন্তু সম্মান করে ছাগল বলে না এবং যিনি নারীদের তেতুলের মতো বলেছেন কিন্তু নারীদের সম্মান করে তেতুল বলেন নি) তিনি বলেন, “ আপনারই মহিলা মেয়েরা স্কুলে, কলেজে, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। আরেহ, ক্লাস ফোর ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করান।
বিবাহ শাদি দিলে স্বামীর টাকা-পয়সার হিসাব কইরতে পারে মতো, অতটুকু দরকার। ”
খবরের উৎস এখানে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।