স্বাধীন বাংলাদেশে জন্ম
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া কঠিন। এদিকে, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বলে গত ১ আগস্ট দ্বিধাবিভক্ত রায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। ২ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন হাইকোর্ট। এতে জামায়াতের দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে আর কেউ নির্বাচন করতে পারবে না।
ইতোপূর্বেও এবার ধরা চার চারবার রাজনৈতিক দলটি নিষিদ্ধ হলো।
এদিকে, নির্বাচনে তারা ধানের শিষ প্রতীকেও ভোটে দাড়াবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকলে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
উল্লেখ্য, এর আগে নির্বাচন কমিশন থেকে যখন-যেভাবে জামায়াতকে দলীয় গঠনতন্ত্র বা বিধিবিধান বদলাতে বলা হয়েছিল, তখন তারা দলটির নিবন্ধন টিকিয়ে রাখতে সবই করেছিল। সর্বশেষ গত বছরের নভেম্বরে তারা গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়। সম্প্রতি যুদ্ধাপরাধ বিচারে দেয়া দুটি রায়ের পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জামায়াতকে যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে উল্লেখ করেন।
তখন থেকেই জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে প্রশ্ন উঠে। দলটিকে নিষিদ্ধের জোর দাবি জানিয়ে আসছিল বিভিন্ন মহল, প্রগতিশীল সংগঠন, রাজনৈতিক দল সহ ছাত্র-জনতার একটি অংশ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।