ওই কুমিরটিকে গত পাঁচ দিন ধরে সন্ন্যাসীর চরের হাজী শরীয়তউল্লাহ সেতুর পূর্ব পাড় এলাকায় নদীতে বিচরণ করতে দেখা যাচ্ছিল বলে স্থানীয়রা জানায়।
এই নদীতে সচরাচর কুমির দেখা না যাওয়ায় এটাকে দেখে এলাকায় আতঙ্ক ছিল। ওই আতঙ্ক থেকে এই প্রাণিটিকে হত্যা করা হয়।
বণ্যপ্রাণি আইনে কুমির হত্যা অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড অথবা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সন্ন্যাসীরচর এলাকার একাধিক ব্যক্তি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সকালে কুমিরটি নদীর পাড়ে উঠলে একে আটকে ফেলা হয়। পরে পিটিয়ে ও কুপিয়ে একে হত্যা করা হয়।
মৃত কুমিরটি প্রায় সাড়ে ৭ ফুট লম্বা ও প্রায় ২ ফুট প্রস্থ। কুমিরটি দেখতে সকাল থেকে শত শত উৎসুক মানুষ সন্ন্যাসীর চরে ভিড় করছে।
নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে উঠায় কুমিরটি আটকে পড়েছিল বলে ধারণা স্থানীয়দের।
এই বিষয়ে শিবচর থানার ওসি মাসুদ উদ্দিন বলেন, তিনি ঘটনাটি সম্পর্কে জানতেন না।
“এখন জানার পর জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে,” বলেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।