বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ জানিয়েছেন, “শুধু ফেডারেশন কাপের জন্য ওয়ালটন স্পন্সর হতে যাচ্ছে। তবে এই টুর্নামেন্টের জন্য তাদের দেয়া অর্থের পরিমাণ আমরা এখন প্রকাশ করতে চাচ্ছি না। ”
এ প্রসঙ্গে ওয়ালটনের জ্যেষ্ঠ উপ-পরিচালক ইকবাল বিন আনোয়ার বলেন, “সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে আমরা ফেডারেশন কাপের স্পন্সর হতে যাচ্ছি। আশা করি এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ফুটবল কিছুটা হলেও উপকৃত হবে। ”
স্পন্সর হওয়া ছাড়াও ফেডারেশন কাপের সেরা খেলোয়াড়কে একটি মোটর সাইকেল দেবে ওয়ালটন।
দর্শকদের জন্যও পুরস্কার থাকছে। কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনালের প্রত্যেক ম্যাচে লটারির মাধ্যমে পাঁচ জন করে দর্শককে মোবাইল ফোন দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওয়ালটন।
বাফুফে জানিয়েছে, পারটেক্স গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এই টুর্নামেন্টের কো-স্পন্সর হবে।
গত দুই মৌসুম বাফুফে আয়োজিত সবগুলো প্রতিযোগিতার স্পন্সর ছিল গ্রামীণফোন। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর বাফুফের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করেনি দেশের বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর।
তাই স্পন্সর সঙ্কটে পড়ে যায় বাফুফে। শেষ পর্যন্ত ওয়ালটন এগিয়ে আসায় ফেডারেশন কাপ আয়োজন করতে পারছে বাংলাদেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
স্পন্সর নিশ্চিত হলেও ফেডারেশন কাপ শুরু করার ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি বাফুফে। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “আশা করি নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ফেডারেশন কাপ শুরু করা যাবে। পেশাদার লিগ কমিটির পরবর্তী সভায় সব ক্লাবের সঙ্গে আলোচনা করে শুরুর তারিখ ঠিক করা হবে।
”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।