যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে।
সেদিন বিকেলে একটু আশংকা ছিল,
আকাশ জুড়ে কিছুটা মেঘ
দৃষ্টি জুড়ে তুমি।
ছিল ছেঁড়া একটা দিন ,
লালচে আকাশে ছিল ছেড়া কিছু মেঘ,
তোমার হাতদুটো বুকে চেপে ছিলাম আমি।
লালচে তোমার গালে হাত রাখতে দ্বিধা ছিলনা কোনো,
ছিলনা তোমায় হারানোর কোনো ভয়,
তোমার চোখের আয়নায় নিজেকে দেখছিলাম যে।
তোমার আবেগী ঠোঁটদুটো কাঁপছিল,
কাঁপছিল আমার হৃদপিন্ড,
তোমার নাম জপছিল
মন তোমাকে ভালোবেছিল, সেই ক্ষণেতে।
মেয়ে তোমার অধর, আমায় বলছিল ছুঁয়ে দিতে,
কম্পনমান সে স্পর্শে বিলীন হতে চাইছিল,
কিছু লালচে আভা ছিল ওতে।
ওর ভেজা ভেজা বৃষ্টিকণা মিষ্টি ডাকছিল,
ঠোঁটের পানে,
আমি হারিয়েছি সেক্ষণে,
হারিয়েছিলাম অপ্সরা তোমাতে।
কোনো এক স্বর্গের দোর খুলে ওরা আলাদা হয়েছিল,
ব্যাকুল শুধু কোনো স্বর্গের সুষমা নিয়ে,
যেন অপেক্ষায় ছিল।
আমি শত তৃষ্ণার্ত,
পান করব তোমাকে,
আমি শুষ্ক কোনো মরু,
যে বৃষ্টি চেয়েছিল।
অধরে-অধরে সে আলিঙ্গন,
আমি হারিয়েছিলাম,
প্রিয়া তোমাতে, তোমার ঠোঁটের ভাঁজে,
তৃষ্ণার জল করেছি পান,
পুড়েছি কিছু উষ্ণ আর্তনাদে,
লালচে সে গোধুলির লগ্নে, সেই স্পর্শে।
আমি মাতাল পান করেছি সে অধর সুধা,
অস্থির তোমাকে আকড়ে ধরেছি,
প্রচন্ড প্রবল, এই বুকে,
শত প্রার্থনার সে স্পর্শে
ব্যাকুল হয়েছি নিদারুন
সত্তা হতে জমিনে, জমিন হতে আরশে।
____________________________________________________ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।