শুক্রবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘সি’ গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে শেখ রাসেলের একমাত্র গোলটি করেন মরক্কোর ফরোয়ার্ড ইউনেস রক্স।
১৮ মিনিটে স্ট্রাইকার মিঠুন চৌধুরীর লব থেকে বল পেয়ে সেন্টার করেন আরেক স্ট্রাইকার আনোয়ার হোসেন। তাতে পা ছুঁইয়ে বল জালে পাঠিয়ে দেন রক্স।
তবে এগিয়ে যাওয়ার পর টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের খুঁজেই পাওয়া যায়নি। সেই সুযোগে তাদের ওপরে চেপে বসে চট্টগ্রাম আবাহনী।
৫২ মিনিটে দারুণ একটা সুযোগ নষ্ট করে চট্টগ্রামের দলটি। গিনির মিডফিল্ডার মোহাম্মদ কন্টের থ্রু ধরে বক্সের ভেতর ঢুকে পড়া সোহেল মিয়ার শট কোনো রকমে ঠেকিয়ে দেন শেখ রাসেলের গোলরক্ষক বিপ্লব ভট্টচার্য্য।
পাঁচ মিনিট পর আবার চট্টগ্রাম আবাহনীকে হতাশ করেন বিপ্লব। রক্ষণ ভেঙ্গে বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়া নাইজেরীয় ফরোয়ার্ড নেপোলিন গ্যাব্রিয়েলের জোরালো শট দৃঢ়তার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন তিনি।
অনেকটা ভাগ্যের জোরে জয় পেলেও দলের পারফরম্যান্সে শেখ রাসেলের কোচ মারুফুল হক অখুশি নন।
তিনি বলেন, “আমাদের গতবারের দলের সঙ্গে এবারের দলের অনেক পার্থক্য। এবার আমাদের ৯ জন খেলোয়াড় দল ছেড়েছে। যারা এসেছে তাদের নিয়ে দলকে গুছিয়ে তোলা সম্ভব হয়নি। এই দল নিয়ে জয় পাওয়ায় আমি সন্তুষ্ট। ”
চট্টগ্রাম আবাহনীর কোচ নজরুল ইসলাম লেদুও সন্তুষ্ট।
তিনি বলেন, “মাত্র ১৫ দিন অনুশীলন করে এই টুর্নামেন্ট খেলতে এসেছি আমরা। জিততে না পারলেও দলের আজকের খেলায় আমি সন্তুষ্ট। তবে সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারলে ভালো হতো। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।