i love somewhere blog.
হয়তো সাবই ইতিমধ্যে ভাবতে শুরু করেছেন, আমি লুইচ্চা বা ঐ সমস্ত জিনিস নিয়ে পড়ে থাকি, তা না হলে এত গুলো বিষয় জানি কি ভাবে? হ্যাঁ এই রকম ভাবাটা অস্বাভাবিক নিছু নয়। বিষয়টা প্রকাশ্যে একটি সামাজিক ব্লগে আলোচনাও শোভনীয় নয়। তারাপরও বিবেকের তারনায় মনের কিছু কৌতুহল প্রকাশকরলাম।
জীবণে এই পর্যন্ত অনেক গুলো রিয়েল গোপন ভিডিও ক্লিপ দেখার সুযোগ হয়েছে ইন্টানেটের কল্যাণে।
ইতি মধ্যে হয়তো কমবেশী সবার এই সমস্ত ভিডিও ক্লিপ উপভোগ করার সুযোগ হয়েছে।
একটি বিষয় কি গভীর ভাবে লক্ষকরেছেন?
কোন ভিডিও ক্লিপে কেউ কি দেখেছেন? দুই জনের মাঝে কেউ করো বিরুদ্ধে জোর জবরদস্থি করতে? দুই জনেরেই সমান আগ্র প্রকাশ করে সেই বিশেষ মুর্হুতে, বরং কিছু কিছু এই সমস্ত পার্সনাল একান্ত ক্লিপে দেখা গেছে মেয়েদের আগ্রহ অনেক অনেক বেশী। প্রভা বলুন, পান্না স্যার বলুন, সবাই একই মুদ্রার এপিট ওপিট, যখন এই সমস্ত পার্সনাল ক্লিপগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ পায় তখন এর দায় হতে খুবসহজে রেহায় পায় প্রভাদের মত নারীরা, আর এর দায় দায়ীত্ব নিতে হয় রাজীব, পান্নাস্যার, আর সুমনের মত নষ্টা লুইচ্চাদের।
একবার টিভিতে এই রকম একটি মেয়ের সাক্ষাত দেখেছিলম, মেয়েটি যা বলেছি।
আমি একটা সহজ সরল অবলা নারী, আমি উপায় না পেয়ে নিজের প্রাণ বাচাতে তার সাথে বাধ্য হয়ে এই কাজটা করেছি। আমি জানতাম না এগুলো রের্কড করা হয়েছে, আমি এও জানিনা কিভবে তা ইন্টানেটে ছড়িয়ে পড়লো।
কথাগুলো শুনে সেই অবলা নারীর প্রতি খুবই স্নেহ আর মায় হলো, কিন্তু বাস্তাবে ভিডিও ক্লিপে তার আগ্রহের কোন কমতি ছিলনা তার সেই বন্ধুর চেয়ে। বরং কিছু কিছু মুর্হুতে তার আগ্রই বেশী লক্ষকরা হয়েগেছে তার বন্ধুর তুলনায়। সেই ক্লিপে একটি মুর্হুতের জন্যও মনে হয়নি, তাদের সেই অন্তরঙ্গ মুর্হুত জোর করে বা কেই করো বিরুদ্ধে বা মতমতের বিরুদ্ধে জবরদস্থি মুলক ভাবে করতেছে।
মোট কথা হলো সবার সাবধানথাকা ও সাবধান হওয়া উচিত। যদি কোন উপায় না থাকে বা প্রাণ বাচাতে এই সব অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য হয় , তা হলে অন্তত নিজেকে প্রমাণ করুন সেটা আমার ইচ্ছা আর মতের বিরুদ্ধে হচেছ।
অন্তত অতিমাত্রয় বা স্বাভাবিক আগ্রহ টুকু দেখাতে বিরুত থাকুন।
আরেকটি বিশেষ ও মহা মুল্যবান উপদেশ সবার জন্য ।
মনের রাখবেন, মোবইল, কম্পিউটার সহ যে কোন ক্যামরায় বিশেষ ব্যাক্তিগত মুর্হুত ক্ষণটুকু রেকর্ড করবেনা বা কোন ষ্টীল ইমেজ ধারণ করবেনা, যদিও করেন সেই মেমোরিটা তৃতীয় কারো হাতে যেন ভুলেও না যায়।
কারন ইদানিং বিশ্বে অতিশক্তিশালী মেমোরী রিকভারী সফ্টওয়ার বের হয়েছে, আপনার ব্যাক্তিগত বিশেষ রের্কড মুর্হুত হুলো যদি মেমোরী হতে ডিলিট করেও দেন , তা পুনরায় উদ্ধর করা সম্ভব রিকভারী সফ্টওয়ার দিয়ে।
সুতরাং সাবাধন, কারো হাতে যখন তখন ব্যাক্তগত মোবাইল দিবেন না, বিশেষ করে কোন মোবাইল দোকানে কোন গান বা যে কোন কিছু রের্কড বা লোড করতে দিবেন না।
যদি কোন কারণে মোইল মেরামত করত হয় মেমোরি কার্ডটি খুলে রাখুন।
যদি দিতে চান নিশ্চিত হয়েনিন তাতে আপনার কোন বিশেষ ব্যাক্তিগত মুর্হুত কখনো ছিল কিনা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।