গণতন্ত্র চর্চা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনার চাপাবাজি নিরর্থক, হাস্যকর। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে ম্যান্ডেট দিতে গড়িমসি করেছিলো বলেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিলো। রাজাকারদের বিচার শেষ হলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত হয়ে যায় না। সমস্য হচ্ছে আওয়ামী চেলেব্রেতিদের কিছু বল্লেই তারা বলে বসেন আমরা যুদ্ধ করেছি না? । বাংলাদেশ নামকরন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু, আঃলীগই নেতৃত্ব দিয়েছিলো স্বাধীনতা যুদ্ধের।
আঃলীগের কন্সট্রাক্টিভ ক্রিটিসিজম মানেই পানজাবি পরা প্রথমআলোয়ীয় সুশীল নয়। নয় রাজাকারদের পক্ষ নেওয়া ,নয় কোনো মুক্তিযুদ্ধের অক্ষশক্তি। মুক্তিযুদ্ধ শুধু আঃলীগ করেনি মুক্তিযুদ্ধ করেছে বিশেষ এক শ্রেণীর বাঙালি । এই নয় মাসেই বাঙালি কে প্রকৃত বাঙালি হতে দেখেছিলো বিশ্ব, এরপর বাঙালি আর কোনো দিন বাঙালি হয়নি । যারা রাজাকার ছিলো সে সময় তারা হলো বঙ্গজারজ।
১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আঃলীগের নৈতিক পরাজয় হয়ে গেছে। এখন বিজয়ী হতে চাইলে ১১তম নির্বাচন এর তফসিল ঘোষণা দেও। আঃলীগে প্রচুর চাটুকার কার ও ব্যাবসায়ী ঢ়ুকে গেছে এরা প্রধান মন্ত্রীকে উল্টাপাল্টা পরামর্শ দেয়। সব শালা তলে তলে খন্দকার মুশতাক, মালেক উকিল, তাহের উদ্দিন ঠাকুর। , এরা মুজিবকোটে পরে বঙ্গবন্ধু হতে চায় হুমায়ুন আহমেদ বলেছিলেন মুজিবকোট শুধু বঙ্গবন্ধুকে মানাই অন্যরা পরলে এন্টার্কটিক পেনগুইন এর মতো লাগে।
এরকম একটা পেনগুইন একবার বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু মাতৃজরায়ু হতে বের হয়ে ওঁয়া ওয়া করে না কেঁদে জয় বাংলা! জয় বাংলা! বলেছিলেন । জাতি এখন মহা সমস্যাই পড়ে গেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বড় নাকি গণতন্ত্র বড়?? ডেফিনাইটলি গণতন্ত্র, কারণ মুক্তিযুদ্ধের একটি সলিড ইনগ্রেডিয়েন্টই ছিলো গণতন্ত্র।
জয় বাংলা! জয় গণতন্ত্র!!
পোস্ট স্ক্রিপ্টঃ
উপরের কথা গুলো বলাই বিডি আঃলীগের বিশিষ্ট এক ভার্চুয়াল মুক্তিযোদ্ধা কর্তৃক ব্লক খাইলাম। কঠিন পলিটিক্যাল পেরাডক্সে আছি,আঃলীগ করলে চুপা মুশতাক বিএনপি করলে চুপা বদরুদ্দুজা হয়ে যাচ্ছি। টুডে আই হিয়ার বাই ডেক্লার মাই পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড।
আমি কোনো অক্ষশক্তি মিত্রশক্তি এর পক্ষে নাই, আমি শুধু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির পক্ষে কারণ মুক্তিযুদ্ধের মত শুদ্ধতম রাজনীতি বাঙ্গালি আর কোনো দিন করে নি করবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।