খৃষ্ঠ ধর্ম বিশ্বাসীদের বিশ্বাসের ১টি মৌলিক উপাদান হল Trinity। পিতা, পুএ ও পবিএ আত্না। ঈশ্বরের ৩টি রুপ। তারা বিশ্বাস করেন পবিএ আত্নার স্পসে ডিসেম্বারের ২৫ তারিখ এ যীশু খৃষ্ঠ কুমারী মা মেরির গর্ভে জন্ম গ্রহন করেন। যীশু হলেন ঈশ্বরের পুএ এবং ঈশ্বর।
এই ২৫ ডিসেম্বর খৃষ্ঠ ধর্ম বিশ্বাসীরা ক্রিসমাস ডে বা বড় দিন হিসাবে পালন করে থাকে। আসুন দেখা যাক এ ব্যাপারে মুসলমানদের পবিএ ধর্ম গ্রন্থ কুরআন কি বলে,
'তারা বলে, দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন। তোমরা তো এক বীভৎস কথার অবতারণা করেছ। এতে যেন আকাশসমূহ বিদীর্ণ হয়ে যাবে, পৃথিবী খন্ড-বিখন্ড হবে ও পর্বতসমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে আপতিত হবে। যেহেতু তারা দয়াময়ের উপর সন্তান আরোপ করে।
অথচ সন্তান গ্রহণ করা দয়াময়ের জন্য শোভনীয় নয়। আকাশসমূহে এবং পৃথিবীতে এমন কেউ নেই , যে দয়াময়ের নিকট উপস্থিত হবে না বান্দারূপে। ' [সূরা মারইয়াম: ১৯,৮৮-৯৩]
ব্যাপারটা আরও পরিস্কার হতে আমাদের যেতে হবে পবিএ কুরানের ১১২ নম্বর সূরায়। সূরা ইখলাস (১-৪)
'বলুন আল্লাহ এক
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
এবং তার সমতুল্য কেউ নেই। '
ইসলাম ধর্মে আল্লাহ এর সাথে কাউকে শিরক করা হচ্ছে সবচেয়ে বড় পাপ।
মেরি ক্রিসমাস বলাটা চুরান্ত শিরক। আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেন" এই কথা শুনে পাহাড়-পর্বতের ফেটে পড়ার উপক্রম হয়, পৃথিবী খন্ড-বিখন্ড হবার উপক্রম হয়। আগামী কাল এই মেরি ক্রিসমাস ডে। অনেক মুসলমান ভাইদের দেখি এই উইশ করতে। করার আগে একটু চিন্তা করবেন...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।