আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের জল্লাদ

ফাঁসি দেওয়ার জন্য বাংলাদেশে কয়েক ডজন জল্লাদ রয়েছেন। শাহজাহান ভঁূইয়া ছাড়া যারা নূ্যনতম পাঁচজনকে ফাঁসি দিয়েছেন এসব জল্লাদ হচ্ছেন- গাজীপুরের হাফিজউদ্দিন, কঙ্বাজারের বাবুল মিয়া (২০১২ সালে তিনি মুক্তি পেয়েছেন), সাভারের কালু মিয়া, গোপালগঞ্জের শেখ মো. কামরুজ্জামান ফারুক ও শেখ সানোয়ার, ফরিদপুরের আবুল, জয়নাল বেপারী ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকার মোহাম্মদ মাসুম, তানভীর হাসান রাজু ও মনির হোসেন, নেত্রকোনার মোহাম্মদ বাবুল।

চার শতাধিক ফাঁসি

অভিযুক্ত কয়েদিদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর যেসব দেশে করা হয়, এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে এবং সারা দেশের বিভিন্ন কারাগারে বর্তমানে নয় শতাধিক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বন্দী আছেন। এর মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন ১০৬ জন।

এ ছাড়াও দেশের আরও ১৪টি কারাগারে ফাঁসির মঞ্চ রয়েছে। ফাঁসি দেওয়ার জন্য স্বাধীনতার আগে ম্যানিলা থেকে ১০ হাজার ফাঁসির রশি আমদানি করা হয়। সেগুলো দিয়েই চলছে ফাঁসির কাজ। এরপর আর কোনো রশি আনা হয়নি। ওই রশি দিয়েই মূলত ফাঁসি দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের ৬৭টি জেলে রয়েছে প্রায় ৭৫ হাজার বন্দী।

 

 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.