সেনা বাহিনী ১৮ দলের কর্মসূচীতে বাধা দিচ্ছে বলে এখনও চোখে পড়েনি। একদিকে সরকার সেনা বাহিনীকে দলীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য ব্যবহার করার চেষ্টা করছে অন্যদিকে বিএনপির সাথে সেনা বাহিনীর সমঝোতা হয়েছে বলে লেখালেখি হচ্ছে। আমার কাছে এর নির্ভরযোগ্যতা নেই তবে নিম্নোক্ত লেখা পড়লাম।
"সেনাবাহিনী কেন ১৮ দলের "গণতন্ত্রের অভিযাত্রা" বা ঢাকা চলো কর্মসূচীতে বাধাঁ দিতে রাজি হয়নি বা এখনও বাধাঁ দিচ্ছে না?"
Click This Link
সূত্র: দি ডেইলি স্টার ও ভোরের পাতা
শনিবার গুলশান লেকশর হোটেলে সিপিডি, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, সুজন এবং টিআইবি'র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘সংকটে বাংলাদেশ-নাগরিক ভাবনা’ বিষয়ক আলোচনায় দেশের নাগরিক সমাজ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তাদের ভাষ্যমতে বড় দুই দল সমঝোতায় না আসলে, বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে উগ্রবাদী ধর্মীয় গোষ্ঠেী মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।
গতকাল প্রেসক্লাব, সেগুনবাগিচা ও হাইকোর্ট মোড়ে হিযবুত তাহরীরের বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মুক্তাঙ্গনে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয় ও গুলিতে কয়েতজন আহত হয়। এদের সাথে যে প্লাকার্ড ছিল তাতে সেনা অফিসারদের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয় ও হিযবুত তাহরীরের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী জানানো হয় যা উপরোক্ত ছবি যা ডেইলি স্টারে প্রকাশিত হয়েছে।
এ থেকে কি রাজনৈতিক ময়দানে নতুন মোড়ের আভাষ পাওয়া যাচ্ছেনা? সুশীল সমাজ উদ্বিগ্ন এ সেনা হস্তক্ষেপের সম্ভাবনার কারনেই। ২ বছর আগে সেনা বাহিনীতে কূ্ করার চেষ্টা করে হিযবুত তাহরীর যা ব্যর্থ হয় বলে মিডিয়া ও আইএসপিআর এর বক্তব্যে থেকে স্পষ্ট হয়েছিল।
বর্তমান পরিস্থিতিতে সেনা বাহিনীর নিশ্চুপ থাকাটা কি সরকারের পক্ষে, বিএনপির পক্ষে না কি হিযবুত তাহরীরের পক্ষে?
বিষয়টি স্পষ্ট হতে হয়তো আরো কিছুদিন অপক্ষো করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।