রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেভিন ষ্টিল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ফ্লাইট পরিচালনার মতো অবস্থায় না থাকার কারনে অতি পুরাতন কয়েকটি উড়োজাহাজ টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। যে উড়োজাহাজগুলো ইতিমধ্যে ডিকমিশনড করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্য থেকেই কয়েকটি বিক্রি করা হবে।”
মুলত 'স্ক্র্যাপ' ও 'স্পেয়ার পার্টস' হিসেবে ব্যবহার করার জন্যই এগুলোকে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
বর্তমানে বাংলাদেশ বিমানের দুইটি এফ-২৮ এবং দুইটি ডিসি-১০ মডেলের উড়োজাহাজ অচল পড়ে আছে।
তবে এগুলোর কয়টি বিক্রি হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি বিমানের এমডি, “এখনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে পারছি না। দরপত্র প্রক্রিয়া শুরু হলে পত্র পত্রিকা এবং বিমানের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে যেন আগ্রহীরা তাতে অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়।”
অতিরিক্ত জ্বালানী খরচ ও রক্ষনাবেক্ষণ খরচের কারনে গত বছর বহর থেকে বাদ দেওয়া হয় হল্যান্ডের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফকারের তৈরি এফ ২৮ মডেলের উড়োজাহাজ।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ম্যাকডোনাল্ড ডগলাসের তৈরি ডিসি ১০ মডেলের চারটি উড়োজাহাজের মধ্যে দুটি এখন উড়ছে না। ১৯৮৯ সালে নির্মান বন্ধ হয়ে যাওয়া এ মডেলের উড়োজাহাজটি বিশ্বের অন্য কোনো বিমানসংস্থা এখন ব্যবহার করে না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।