রাষ্ট্রপতির প্রতি নজিরবিহীন ভোটার অনুপস্থিতির 'শতাব্দীর প্রহসনমূলক' নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ। একই সঙ্গে সংসদ অধিবেশন যেহেতু এখনো বহাল আছে। তাই জরুরি সংসদ ডেকে তত্ত্বাবধায়ক বিল পাস করে সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানানো হয়। গতকাল বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের পক্ষে সংগঠনের আহ্বায়ক ও বিএফইউজে একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী এ আহ্বান জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজের একাংশের মহাসচিব শওকত মাহমুদ, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ প্রমুখ। বিকাল তিনটায় অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে রুহুল আমিন গাজী বলেন, বন্দুকের নলের মুখে আজ নির্লজ্জ প্রহসনের কলঙ্কময় ও জালিয়াতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। স্বতন্ত্র ও সরকার সমর্থিত জোটের প্রার্থীরাও গণহারে এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ও বর্জন করেছেন। কোনো কোনো কেন্দ্রে দুপুর একটা পর্যন্ত একজনও ভোটার উপস্থিত হননি। শুধুমাত্র একগুঁয়েমি, ক্ষমতার মোহ ও লোভের কারণেই বাংলাদেশের কপালে নির্বাচনের নামে আজ এতবড় কলঙ্ক তিলক পরেছে। এই নির্বাচন বিশ্বের নির্বাচন ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে সবচে বড় কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।