নির্বাচনের পরপরই যশোর ও দিনাজপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার পর মঙ্গলবার শাহবাগে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা দেন মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার।
সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস রোধে আলাদা আইন করাসহ তিন দফা দাবিও জানিয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গড়ে ওঠা এই সংগঠন।
গত ৫ জানুয়ারি ভোটের পর গত দুই দিনে যশোর, দিনাজপুরসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে আগুন ও ভাংচুর চালানো হয়। এতে নির্বাচন বর্জনকারী বিরোধী জোট জড়িত বলে সরকারি দলের নেতাদের দাবি।
এসব হামলা প্রতিরোধে প্রশাসনিক ব্যর্থতাকে দায়ী করে ইমরান বলেন, “হামলার হুমকির বিষয়ে প্রশাসনকে অবগত করা সত্ত্বেও তারা আগাম ব্যবস্থা নিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
এমনকি হামলার পর দায়ীদের গ্রেপ্তার করারও কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ”
ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের পর ঘরছাড়া দিনাজপুরের কর্ণাই গ্রামের হিন্দুরা
সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসে আক্রান্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দিতে শাহবাগে একটি ‘সমন্বয় সেল’ গঠন করা হয়েছে বলে জানান ইমরান।
এই সেলে আক্রান্ত এলাকার খবর জানাতে এবং সেলে কাজ করতে আগ্রহীদের ০১৭৮১-৬২৮১১ নম্বরে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক বাপ্পাদিত্য বসু ছাড়াও মঞ্চের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।