একটা বৈধতা দিতে ২০ দিন সময় লাগলো ?
বৈধতা না দিলে কি সরকার হা করে বসে থাকতো ?
উনারা কি নিবাচর্ন কমিশনের ঠাকুর ? নিবাচর্ন
কমিশন কিছু না ? আমরা বাংলাদেশীরা অযথাই
পেট্রোল আর বোমা খাইয়া ভোট দিলাম ? সত্যিই
আমাদের সোনায় যতই জোর থাকুক না কেন ওদের
থেকে শোনা না হলে আমাদের নিজেদের অসংশয়
অবস্থান্তর উদগত হইয়া উঠে না । না চাইতেও
আমরা আমাদের দশের জাতীবাদ, জাতীয়তাবাদ সব
ভুলে শুসীল কামাল সামাজিক চৌধুরীর বি গ্রেডের
কাদিরদের জন্য একটা পরদেশী অপ্রয়োজনীয়
সংশাপত্র নিভর্রশীলতার একটা ফ্যাশন সৃষ্টির
দিকে অগ্রসর হইতে হইতেছে । হয়তো আগামীতে কখনো নিবাচর্নের
পরে বিজয়ী কোন সরকারের বৈধতার জন্য এমনই
সংশাপত্রের সাথে সাথে তাদের বৈধতার অতি মূল্যায়নের পয়েন্ট(বেশী দেশ বেশী পয়েন্ট) বাড়াইতে উৎসাহী হইয়া পরিতে দেখা যাইবে ।
নতুন একটা সরকারের নিজের পায়ে দাড়াইতে কিছু
সময় লাগে কিছু বাধ্যবাধকতাও আছে কিন্তু
সংবাদপত্রের ভাষার কি হয়েছে বুঝলাম না ।
সংবাদপত্রের দৃষ্টিতে আমাদের দিন কি এতই
খাড়াপ যে, পরোক্ষভাবে সরকারের অর্জনকে নজর
আন্দাজ করিয়া বৈধতা দিতে নিজের মেধা আনটাচ
রেখে দেশের সরকারের প্রতি অন্য কোন একটি দেশের সরকার প্রধানের অভিনন্দনকে "বৈধতা" নামে পত্রিকায় ছাপিয়ে বিরোধী দলের প্রতি নিজেদের উষ্কানী বলবৎ রাখিয়া যাইতেছে ।
প্রথম দিন থেকেই তারা এই কাজটি করিয়া যাইতেছে । অন্যের গরম তাওয়ায় নিজের রুটি সেকে নেওয়াতে অতিব পারর্র্দশী মনে হয় ।
খবরঃহাসিনার সরকারকে বৈধতা দিলো যুক্তরাষ্ট
লিংকঃ Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।