স্বাস্থ্য সচিব, আইন সচিব, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে দুই সপ্তাহের এর জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত ওষুধের মূল্য নির্ধারণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না- রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
ওষুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিম্নমানের ওষুধের বাজারজাতকরণ বন্ধে একটি শক্তিশালী পর্যবেক্ষণ সেল গঠনের ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না- তাও জানতে চেয়েছে আদালত।
পাশাপাশি সরকারি হাসপাতালে সরকারের সরবরাহ করা ওষুধের পূর্ণাঙ্গ তালিকা কেন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করতে নির্দেশ দেয়া না, বিবাদীদের তাও জানাতে বলা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জে আর খান রবিন গত ১৭ ডিসেম্বর এই রিট আবেদন করেন।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।