মহান আল্লাহ্ তা’লা কুরআন করীমে হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)কে সম্বোধন করে বলছেন -“ওয়া ইন্নাকা লাআলা খুলুকীন আযীম” র্অথাৎ- নিশ্চয় তুমি অতীব মহান চরিত্রেরে ওপরে অধষ্ঠিতি। (সূরা ক্বলম : ৫) খোদা তা’লার এ এক বড় নিদর্শন এবং ইসলামের সত্যতার এক মহিমান্বিত প্রমাণ যে, হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনের ঘটনাবলী যেরুপ প্রকাশ্যে বিদ্যমান রয়েছে, সেরূপ প্রকাশ্যে অন্য আর কোন নবীর
জীবনের ঘটনাবলী বিদ্যমান নেই। অবশ্য এতে সন্দেহ নেই যে এইরূপ বিস্তারিত বিবরণ থাকার দরুনই হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর ওপর যত বেশি আপত্তি উত্থাপন করা সম্ভব হয়ছে, তত বেশি আপত্তি অন্য আর কোন নবীর অস্তত্বিরে ওপর উপস্থাপন করা সম্ভবপর হয়নি। কিন্তু এতে ও কোন সন্দেহ নেই যে,সেই সকল আপত্তি অপনোদনের পর মানুষ যেরূপ পরিচ্ছন্ন হৃদয়ে এবং পরিতুষ্ট চিত্তে মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ্ (সা.) এর সত্তার সাথে প্রমে করতে পারে, সেরূপ প্রেম অন্য আর কোন মানুষরে সাথে কখনই করতে পারে না। কেননা যার জীবনরে ঘটনাবলী গোপন থাকে, তার সাথে ভালোবাসায় বিপত্তি ঘটবার আশংকা সব সময়ইে থেকে যায়।
মুহাম্মদ (সা.) এর জীবন তো ছিল একটি উন্মুক্ত গ্রন্থ। শত্রুদরে যাবতীয় আপত্তি খন্ডিত হয়ে যাওয়ার পর সেই গ্রন্থের এমন কোন পৃষ্ঠা আর বাকী থাকে না, যেখান থেকে তার জীবনের অনুরূপ আর কোনও নতুন দিক বা আপত্তি বের করা সম্ভব। কিংবা তার এমন কোন পাতাও আর বাকী থাকে না, যা খুলে অন্য ধরণের আরও কোন তত্ত্ব বা হাকীকত আমাদরে সামনে উদ্ঘাটিত হতে পারে।
হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) বিশ্ববাসীর নেতা ছিলেন। রাসূল (সা.) নিজের র্স্বাথে কোন প্রতিশোধ নিতেন না বরং শত্রুদের সাথেও তিনি সব সময় ভাল আচরণ করছেনে।
যাকে খোদা তা’লা সমগ্র পৃথবিীর জন্য রাহমাতুল্লিল আলামীন করে পাঠিয়েছেন, তিনি কিভাবে অন্যরে প্রতি অবিচার করতে পারেন। তিনি (সা.) মুরতাদ ও বির্ধমীদরে সাথেও ভাল আচরণ করছেন।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।