সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।
{আমার এই পত্রটি সংরক্ষণ পূর্বক চায়না, ইওরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত সব দেশ (জর্মানী, বৃটেন, আয়ারল্যান্ড, তুরষ্ককে আগে দিন) কমনওয়েলথ ভুক্ত সব দেশ (কানাডা’কে পরে দিলেও হবে), রাশিয়া, ইরান, ইসরাইল, ফিলিপাইন, সিরিয়া (দুই পক্ষ), করিয়া (দুই পক্ষ), সিঙ্গাপুর, মালায়েশিয়া, জাপান, নাইজেরিয়া, ল্যাটিন এমেরিকার সবগুলো দেশ, পূর্ব এশিয়ার সব গুলো দেশ, আফগানিস্থন (সব পক্ষ), ইরাক, সুদান (দুই পক্ষ), নিউজিল্যান্ড, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড (দুই পক্ষ), আফ্রিকা মহাদেশের সব দেশ (দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরে দিলেও হবে) এছাড়া পৃথিবী বাকি সব রাষ্ট্রে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা দেবতা শেখ মুজিবর রহামান এর কন্যা শেখ হাসিনা এর মধ্যমে দ্রুত পৌঁছে দেবার ব্যবস্থা করার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি।
}
প্রিয় বিশ্ববাসী বন্ধু মানুষ!
আসসালামু আলাইকুম!
আমি সকল দেশের, সকল কালের, সকল দেশপ্রেমীক গুরুজন সম ত্যাগী বীর দের বাংলাদেশী মুরব্বী সম্মানের ট্রাডিশন অনুযায়ী পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম নিবেদন করছি। সব দেশের মানচিত্র ও জাতিয় পাতাকার পবিত্রতার প্রতি সম্মান জ্ঞাপন করছি। সব জিবীত মানুষ কে আমার শ্রদ্ধা, সম্মান, প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্নদানকারী, বিনা দোশে ধর্ষিত হওয়া মা বোনদের ও শারীরীক, মানসিক ও আর্থিক ভাবে ক্ষয় ক্ষতির স্বীকার সকল বাঙালী বীরদের অন্তরের সব শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ ও চিরকৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা দেবতা শেখ মুজিবর রহামান এর কন্যা শেখ হাসিনা ও আমাদের বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সেরা যোগ্য অর্থমন্ত্রী জনাব আবুল মাল আব্দুল মুহিত সাহেবকে কৃতজ্ঞতা ভরে সম্মান জানিয়ে আপনাদের কাছে কিছু কথা পেশ করতে চাচ্ছি যা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিয়মান।
আমি মানুষ। আমি যার সাথে ভাব বিনিময় করছি আপনিও মানুষ। আমাদের সবাই এই বিশ্বের ভালোমন্দ নিয়ে বলার আছে। আমরা যদি না বলি তাহলে কে বলবে?
আমরা ভালোভাবেই বর্তমান বিশ্বের অর্থনৈতিক সমস্যা, অর্থনৈতিক সমস্যা, সম্পদের ঠুষ্ঠ বন্টন না হওয়া, প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ দেশে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা যুদ্ধ সহ অন্যান্য বিবিধ বিষয়ের সমস্যা নিয়ে অবগত আছি এবং দারুন ভাবে চিন্তিত হয়ে ভিরু মন নিয়ে মহামূল্যবান মানব জীবনের অশান্তিই শুধু ভোগ করতে শিখেছি, শান্তি পাচ্ছি না।
আমাদের সবারই অন্তরের অনুভুতি এক।
আমরা সবাই বাঁচার মতো করে বাঁচতে চাই। আমরা যদি দীর্ঘকাল বেঁচে অমর হতে চাই তাও সম্ভব। আর এই সম্ভাবনাকে আমি প্রমানের দ্বারা আপনাদের সামনে পেশ করেছি। এখন কাজ শুরু করে দেবার অপেক্ষায় আছি। অতিদ্রুত আমরা সবাই মিলে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে উক্ত বিষয়ে বাংলাদেশে একটি ইনিস্টিটিউট চালু করার প্রস্তাবনা তৈরির উদ্দ্যোগ নেয়া হয়েছে।
যা আপনাদের যথাসময়ে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে। তবে আমার এই মহাজাগতিক অস্তিত্বের প্রমাণ ও অমরতা লাভ করার ক্ষমতা অর্জন বিষয়ে ২৪ বছর ধরে গবেষনা আজ সফল হয়েছে। এ সাফল্য আমার নয় এ সাফল্য আপনাদের সবার। মানুষ মানুষের জন্য।
মূল প্রসংগে আসি, আপনারা জানেন যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই বিশ্ব নতুন এক মোর নিতে শুরু করে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে আমরা শিক্ষা না নিয়ে বরং অপকৌশল দ্বারা বিশ্ব শাসন ও সম্পদ লুটপাটের বাজে চিন্তার ফসল আজকের এই পৃথিবীর সর্বস্তরে ভারসাম্য বিহীন এই বর্তমান অবস্থা।
আমি যে বিষয়ে আলোচনা করছি উক্ত বিষয়টি গভীর ভাবে উপলব্ধী করতে সক্ষম হয়েছিলেন জার্মানীর কলঙ্কেভরা গর্ব বীর এ্যডলফ হিটলার সাহেবও। তিনি এই অসাম্যর সমাধানের জন্য যুদ্ধ ছাড়া আর কোনো আপসের পথ দেখতে পান নি। এখন আমরা সচেতন, জ্ঞানী, শিক্ষিত ও অনেক বেশী শান্তিপ্রিয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার কথা ও ক্ষয় ক্ষতির কথা চিন্তা করলে আজও আমাদের মানুষ হিসেবে লজ্জা পেতে হয়।
নিজের মনে অপরাধবোধ কাজ করে।
মানুষ এমন এক জীব যে খুব বেশী সমস্যা বা বিরক্তিকর অবস্তার মধ্যে না পড়লে ইচ্ছে করে আগ বাড়ীয়ে কাউকে মারতে চায় না। তারপরও বিশেষ বিশেষ অসহায় পরিস্থিতিতে অনেক মানুষের কল্যানের জন্য ও নিজ জাতিস্বত্বার অস্তিতের জন্য যুদ্ধ নামক মরন খেলা খেলতে হয়েছে। এ জন্য আজ আমরা সবাই নিজের বিবেকের কাছে অনুতপ্ত হয়েই আছি।
সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে আমাদের প্রধান প্রধান অধীকারের প্রশ্নে, অবস্থানের প্রশ্নে, শিক্ষা, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, বিনোদন সহ সকল অধীকারের ক্ষেত্রে একমাত্র মাপকাঠি হতে পারে আমরা সবাই আলাদা আলাদা একজন করে মানুষ হয়ে তারপর পুরো বিশ্বে বিচরন করছি।
তাই আমাদের সবার খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা, চিত্ত-বিনোদন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কোনো প্রকার তালবাহানা ও কুচক্রী আচরন করা ঠিক না। এরপর আসবে মেধা অনুযায়ী জীবন পথের পথিক হিসেবে বিচরন করার ব্যাপার স্যাপার।
আমি আমার হৃদয়ের একদর ভিতর দিয়ে অনুভব করতে পারছি যে মানুষ সব সহ্য করতে পারে কিন্তু প্রতারনা সহ্য করতে পারে না। তাইতো মানুষ হিংস্র ও অস্বাভাবিক ভাবে হলেও বাঁচার জন্য চেষ্টা করে মাত্র।
আপনারা জানেন একটি বড় সমস্যার অনেক গুলো সমাধানের পথ থাকতে পারে।
তার মধ্যে যে সব পথই নিরাপদ এমন না। অনেক সময় আমরা সমাধান মনে করে যে পথে ছটে চলে যাই, গিয়ে দেখি ঐ পথ সঠিক ছিলো না বরং একটি সামান্য মঙ্গলের জন্য অসামান্য অনেকগুলো বিপদ সামনে এসে হাজির হল। ঠিক এমনটাই ঘটেছিলো বার বার। এবার আমাদের সামনে পূর্বেকার ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহন করার সময় এসেছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে আমরা যে আমাদের বর্তমান অস্তিত্বই হারিয়ে ফেলতে পারি।
আমরা জানি প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের পর পর জার্মানী সহ অনেকগুলো ভালো ও সমৃদ্ধ জাতি যে চরম অর্থনৈতিক মন্দা ও মূর্দাস্ফির্তির কবলে পরে তা ছিলো পুরোপুরি মানবসৃষ্ট। মানবসৃষ্ট এই অন্যায়ের প্রতিবাদ ও এলিবেন্থ আওয়ারে বাঁচার চেষ্টার সরূপই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যায়।
আমি আজ বিশেষ ভাবে আমার শ্রদ্ধা জানাতে চাই বৃটেন বাসীর প্রতি। তারা আজ তাদের অতীতের ভুলগুলো শুধরে সামনের দিকে আরও বেশী শান্তি প্রিয় হয়ে উঠছে। বৃটেনবাসীর এই সুন্দরের পথে অগ্রযাত্রার বিষয়টি আজ খুবই আশার সঞ্চার করছে।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন কে আমি বিনম্র চিত্তে উষ্ণ অভিবাদন জানাতে চাই যে তারা অর্থনীতির গভীরতা চিন্তা করে একদম পারফেক্ট মোমেন্টে শত প্রতিকুলতার মাঝ থেকেও ইওরো নামক মূদ্রা চালু করতে সক্ষম হয়েছিলো বলে। তা না হলে আজ ইউরোপবাসীর কঠিন সমস্যায় পড়তে হতো। এই ইওরো মুদ্রার আইডিয়া কার মাথা থেকে এসেছিলো আমি জানি না- সেই অচেনা-অজানা মানুষটিকেও আমি পায়ের ধুলি নিয়ে শ্রদ্ধাজ্ঞানে বাংলাদেশী রিতী অনুযায়ী সম্মান প্রদর্শন করছি।
বিশ্বব্যাংক নামক প্রতিষ্ঠানটি আমাদের সাথে বড় ধরনের প্রতারনা করে এসেছে বহুদিন যাবত। মানুষকে এর কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত হবার সুযোগ দেয়া হয় নি।
একটা বাজে অংকের শুভাঙ্করের ফাঁকি দিয়ে বিশ্বব্যাংক ইউ.এস.এ. নামক দেশটাকে বিভিন্ন প্রকার অন্যায় কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছিলো।
আপনারা কি একবারও ভাবেন নি যে স্বর্ণ ও ডলার কারেন্সীর মাপকাঠী হয় কি করে? কিন্ত অংকটি যে সিস্টেমের জন্য চালু হয়েছিলো তা তো সফলতা লাভ করে নি বরং এতোদিনে বড্ড বেশী ক্ষতিই হয়ে গেছে। যারা এই ব্যবস্থা চালু করেছিলেন তারা তাদের চেহারা স্মৃতির পাতায় ভেসে উঠলে সেখান থেকেও লাথি দিয়ে তাড়িয়ে দিতে ইচ্ছে হবে।
আমরা মূল্যবান রত্ন স্বর্ণ ক্রয় করি। আবার বিপদে পড়লে বিক্রিও করি।
কিন্তু যখন একটি দেশে তারল্য সংকট চলে তখন সাধারণ মানুষ বা এমনকি বহু ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পক্ষেও স্বর্ণ বিক্রয় করা সম্ভব হয় না। তার সাথে যদি অর্থনীতিক অবরোধ নামক মিথ্যে বাজে খেলা অপবোঝা চাপিয়ে দেয়া হয় তখন তো এমনিতেই নিজেদের আলাদা আলাদা জাতিগোষ্ঠির মধ্যেই যুদ্ধ বেঁধে যায়। যে ধাতু সাধারণ মানুষের হাতেও থাকে আবার অর্থের মাপকাঠিও হয় এরকম ব্যবস্থা দাঁড়া অর্থণীতি চালানো ত্রুটি পূর্ণ ও আমাদের সমস্যা দিনে দিনে শুধু বাড়িয়েই চলবে। স্বর্ণ খনিজ পদার্থ। অলংকার ব্যাতিত খুব গুরুত্বপূর্ণ কোনো কিছুতে স্বর্ণের দরকার পরে না।
আমাদের প্রকৃতি ভূ ও সমুদ্র মন্ডলের নিচে আরও অনেক অনেক স্বর্ণ আছে। যখন আমরা আরো স্বর্ণ কালেকশন করতে পারবো তখন কিন্তু সম্পদ আর অর্থের এমনকি দেশ ভেদে অর্থণীতিক ব্যাবস্থাপনার লাগামহীন হয়ে যুদ্ধ দ্বারা নিজেদের ধ্বংশ নিয়ে আসা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা থাকবে না।
আপনার টাকা আছে। আপনি তা দিয়ে কোনো ব্যাবসা বা বাগান করতে পারতেন। আপনি তা না করে মনেকরুন ২০ ভরি স্বর্ণ কিনলেন।
আপনি মূদ্রার বিনীময়ে স্বর্ণ কিনেছেন। সমস্যায় পরলেন বন্ধক রেখে টাকা ধার করলেন। টাকার উপর সুদ ও দিতে হলো। টাকা দিয়ে স্বর্ণ কিনে কি পেলেন?
এবার ধরুন আপনি আপনার চরম বিপদের মূহুর্তে ২০ ভরি স্বর্ণ বন্ধক রাখতে চাচ্ছেন। ঠিক একই সময় তারল্য সংকট চলছে।
আপনি স্বর্ণ নিয়ে বাজারে গেলেন দেখলেন কেউ টাকা দিচ্ছে না কারন মুদ্রার সংকট চলছে। তখন কি করবেন ঐ স্বর্ণ দিয়ে। স্বর্ণে কি পেট ভরবে? চিকিৎসা হবে?
তারল্য সংকটের সময় আপনার ঐ বিপদে পরে স্বর্ণ বন্ধক রাখতে ব্যর্থ হবার সময়ে একজন অজানা অচেনা মানুষ আপনার স্বর্ণ রেখে মূদ্রা দিলো। মনে করবেন সেই অচেনা মানুষটিই এই অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার সুবিধা ভোগী। আসলে বৃহত পরিসরে আপনি খুব বড় একটি প্রত্যারণা ও ব্লাকমেইলিং এর স্বীকার হলেন।
আরার ধরুন, আপনি যে দেশের নাগরিক ঐ দেশ ডলার দ্বারা তার ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কারেন্সী ব্যবস্থা চালায়। যদি এমন কেউ থেকে থাকে যে ডলারের কৃতিম সংকট তৈরী করতে জানে তাহলে কি হবে? আপনার সম্পদও গেলো আবার নিজ দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করে ডালারের বিনিময়ের হারের ফায়দা যারা নেয় তাদেরকে উন্নত করতে সহযোগীতা করলেন।
আমি ধরে নিচ্ছি আপনারা সম্পদের কৃত্তিম সংকট তৈরি করা সম্বন্ধে জানেন তাই এ সম্পর্কে আলোচনা এরিয়ে গেলাম। এবার আপনি কৃত্তিম ডলার সংকট ও সম্পদের কৃত্তিম সম্পদ মিলিয়ে দেখুন তো দেখি কি দাঁড়ায়?
আসলে এই বাজে কাজটির নিয়ন্ত্রক অনেকদিন থেকেই খুব অল্প কিছু মানুষ। আর এই একটি বিষয় দ্বারা ক্ষতির স্বীকার হয়েছে বহু বহু মানুষ ও দেশ, অনেক নেতা তাদের মুল্যবান জীবন দিয়েছেন, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সহজে নিয়ন্ত্রন করা এবং মানুষে মানুষে বিবেধ বাঁধিয়ে রাখার পথ খোলা রাখা।
লিনসন ম্যান্ডেলার কথা খুব মনে পড়ছে। তিনি শুধু মাত্র এইটুকু নিজ থেকে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন বলেই এত এত হৃদয়ের জ্বালা নিয়েও সদাহাস্যজ্জ্বল মানুষটি আমাদের কাছে অনেক কিছু বলতে চেয়েও বলতে পারেন নি। আজ তিনি স্বর্গে আছেন স্বর্গেই থাকুন। ঐ সব মানুষের জন্য কল্যানকর মানুষ গুলো সারাজীবন শুধু কষ্টই সয়েছেন। মিডিয়ায় কতো বড় সম্মাননা ইত্যাদি ইত্যাদি ।
লিনসন ম্যান্ডেলাকে দিয়ে যারা লিনসন ম্যান্ডেলাকে চিনেছে তারা জানের তিনি কতো বড় মনের মানুষ ছিলেন। আমাদের বাংলাদেশের জাতির পিতা দেবতা শেখ মুজিবর রহমান ও এই বিষয়টি টের পেয়েও কিছু করার মতো ছিলো না। তাকে নির্দয় ভাবে ১৯৭৫ইং সালের ১৫ আগষ্ট শিশুপুত্র শেখ রাসেল সহ পুরো পরিবারকে হত্যা করা হয়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছেঃ
তাহলে এই স্বর্ণ ও ডলারকে নীতি কেনো?
উত্তরঃ রাজনীতিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন, মানুষ ও সরকার কে জিম্মি করে ক্ষমতার অপব্যবহার করা, অন্যের সম্পদ লুট করে নেয়া, কৃত্তিম সম্পদের সংকট তৈরি করার পথ সবসময় খোলা রাখা, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সহজে নিয়ন্ত্রন করা, একটি রাস্ট্রের সমাজব্যবস্থার উপর সরাসরি প্রভাব স্থাপন করা, অন্য রাষ্ট্রের খনিজ পদার্থ-তেল-গ্যাস আহোরনের নামে নিজেদের কাছে মজুদের ব্যবস্থা করা, যাতে করে খুব সহযে বিশেষ পরিস্থিতিতে কৃত্রিম মুদ্রা স্ফৃতি তৈরী করা, কৃত্রিম তারল্য সংকট তৈরি করা ও অন্যদেশের সমাজ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে নিজেদের অধিপত্য বিস্তার করা।
সমাজে ভালোকরে বাঁচতে হলে টাকার দরকার মনে করেই আমরা কর্মজীবনের দিকে ছুটে চলে আসি।
এরপর যখন কর্মজীবনে প্রবেশ করে আলাদা আলাদা পেশা নিয়ে জীবন ধারন শুরু করে দেই। তারপর ব্যাস্ত জীবন। এতোসব ভাবাই হয় না – তাই তো এই ভুল সিস্টেমের ফাঁকদিয়েই বিশ্বের অল্প কিছু মানুষ এর ফায়দা লুটে চলছে। ধরুন একজন সরকারী চাকুরজীবী মাস শেষে বেতন পাচ্ছেন। টাকা দিয়ে এটা-ওটা কিনে খেয়ে দেয়ে জায়গা জমি করে মারা যাচ্ছেন।
এইটুকুই কী জীবন? যিনি মাস শেষে বেতন পাচ্ছেন তিনি তো শুধু মাত্র অল্প কিছু টাকার ডিস্ট্রিবিউটার মাত্র। বেতন আসে সরকারী কোষাগার থেকে। সরকার থাকে ওয়াল্ড ব্যাংকের কাছে প্রতারনার মাধ্যমে দ্বায় গ্রস্ত। সরকারও কিন্ত জানেন না যে তার সাথে গুটি কয়েক মানুষ নিয়মিত খেলে যাচ্ছেন। কারন সরকার কে বিভিন্ন প্রকার দূর্ণীতির সুযোগ ও অন্যান্য কাজ দিয়ে সময় নষ্ট করাচ্ছেন।
কিভাবে আটকে যায় মানুষের পর মানুষ। প্রজন্মের পর প্রজন্ম। দেখলেন? কতবড় প্রতারনা। আমাদের গাছের ফল ছিড়ে কেউ খেয়ে ফেললে মাথায় রক্ত উঠে যায় আর এতোবড় প্রতারনার জালে মানুষ মানুষকে বন্দি করে রেখেছেন।
এখানে আমি স্পষ্ট ভাবে কোনো দেশের সরকার প্রধান কে দোশ দিতে চাইনা।
যেহেতু ওয়াল্ড ব্যাংক ইউ.এস.এ. তে অবস্থিত তাই ইউ.এস.এ. কে নাটের গুরু বলা চলে। মজার ব্যাপার হল আমি যদি ইউ.এস.এ. এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট জনাম বারাক হোসাইন ওবামা সাহেব কে দোষারোপ করি তা আমার নিজের কাছেই অন্যায় মনে হবে। আমি জানি একজন ভালো মানুষের মন কেমন হয়। জনাব বারাক হোসাইন ওবামা সাহেব নিতান্তই ভালোমানুষ কিন্তু তার একার পক্ষে এতো বড় একটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ার মতো ক্ষমতা নেই। আবার ইউ.এস.এ. রাস্ট্রে বসবাস করা সাধারণ জনগনকেও দায়ী করা যায় না।
বেশীরভাগ মানুষই এই ব্যাপারে ভাবার প্রয়োজন বোধ করেন না। আর সেসব দুর্বার নেতা বা অর্থনীতিবিদ এর বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। কেউ কে বড় বড় পোস্ট দিয়ে সম্মানের সাথে অমর করার চেষ্টা করা হয়েছে আর কেউ কেউ নিরব মনে ব্যাথা নি মারা গেছেন আবার অনেকেই অপমৃত্যুর স্বীকার হয়েছেন।
সুইডেনের নোবেল সাহেব কিন্তু অর্থনীতি ও শান্তি পুরষ্কারের উইল করে যায় নি। নোবেল বুদ্ধিমান মানুষ ছিলেন তাই তিনি আগেই বুঝেছিলেন এই দু’টি বিষয় নোবেল পুরষ্কারের মধ্যে অর্ন্তভুক্ত হলে তা নিয়ে ব্যাবসা চলতে পারে।
তাহলে এ’দুটি বিষয় নোবেল চালু করলো কারা? এই প্রশ্নটির মাঝেই কিছু কিছু মানুষের সাথে প্রতারনা করা চোর-বদমাশ ও ভন্ড মানুষের চেহারা খুঁজে পেতে পারেন। তাদের সোর্স ধরে এগোলে আসল বদমাশ লোক পাবেন। ইহুদি নামক জাতির উপর অহেতুক অন্যায় করা হয়েছে। ঐ সব আড়ালে থাকা লোকজন বাজে-কাজ কারবার করে, বিভিন্ন ভালো ভালো বোধদয ও সম্ভাবনাকে আমাদের সামনে ভিলেন রূপে ওদের নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া দাঁড়াই ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়েছে।
আজ আপনাদের জানতে হবে আসল মাফিয়া কোন দেশে থাকে।
আমাদের সামনে ম্যাক্সিকো, কলম্বিয়া অনেক সময় ইতালী’কে মাফিয়া নাম দিয়ে দেখানো হয়। এসব দেশ সম্পর্কে এমন এমন কথা বলে যেনো ঐ সব জাতির সব মানুষ খারাপ। এ কোন সিস্টেম রে ভাই। দোষ করে একজন আর মিথ্যের বোঝা মাথায় নিয়ে দীর্ঘদিন একটি জাতি লাঞ্চিত হয়।
আজ আমাদের উপলব্ধি করতে হবে যে মেক্সিকোর মানুষদেরও বাংলাদেশের মানুষ বন্ধু ভাবে।
মেক্সিকান জাতিদের আমি আরো বেশী সতেজ হতে বলবো। আপনারা অন্যায়ের বিপক্ষে আছেন জেনেই প্রয়োজনে বাংলাদেশ আপনাদের উপকার করতেও দ্বিধা বোধ করবে না। বাংলাদেশ বিশ্বের সবদেশেরই বন্ধু। কিন্তু প্রকৃত বাঙালী শয়তান ও প্রতারক মানুষের সাথে প্রয়োজনে লড়াই করবে কিন্তু ভালো না হওয়া পর্যন্ত বন্ধু ভাবতে পারবে না।
সুইজারল্যান্ড এর প্রকৃতি সুন্দর।
বাংলাদেশের প্রকৃতি ও মানুষ অনেক বেশী সুন্দর। তাই আমি সুইজারল্যান্ড এর শাসক কুল ও সুইস ব্যাংক এর কাছে অনুরোধ করবো বাংলাদেশ সহ অন্যান্য যে সব দেশের ব্লাক মানি সুইস ব্যাংকে কাছে আছে তা সহজ ভাবে ফেরত দিয়ে দিন। এই টাকা গরীব রাষ্ট্রগুলোর সহজ-সরল-সুন্দর মনের মানুষ গুলোর আমানত। কোনো শান্তিপ্রিয় জাতি আমানতের খেয়ানত করে না।
যুক্তরাষ্ট্রকে আমি স্পষ্টাক্ষরে বলে দিতে চাই।
যদি মনে করেন আপনারা আমাদের সাথে যুদ্ধ করবেন? করুন। আমরা প্রস্তত আছি।
আপনারা বাংলাদেশকে অর্থনীতিক অবরোধ করবেন? করুন। আমরা প্রস্তত আছি।
বাংলাদেশের মানুষ না খেয়ে থাকবে না।
আমাদের সব আছে। আমাদের যে পরিমান জমি এখনও অনাবাদি পরে থাকে তাতে চাষ করা শুরু করে দিলে নিজেরা খেয়ে পরে দুই-চার-দশটি ছোট দেশেও খাদ্য সরবরাহ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ্ । আমরা চাষ করতে জানি। আমরা অনেক লোকজনে কোলাহলে ভরা একটি সুন্দর দেশের গর্বীত নাগরিক।
ওয়াল্ড ব্যাংক নিজেই চোর বদমাস সে আবার আমাদের বরিশালে (বাংলাদেশ এর একটি বিভাগীয় শহর, এই মূহুর্তে আমি বরিশাল বাস করি) আসার জন্য সুবিধে হয় এমন একটি ব্রিজ “পদ্মা সেতু” এর বরাদ্দ বন্ধ করে দিয়েছে।
চোর যদি অন্যকে বলে ও চুরি করে তাহলে কার ভালো লাগে বলুন?
এখন আবার টেকনোলজিকে কলংকিত করার চেষ্টা করে ডিজিটাল কারেন্সী বানানো হচ্ছে। ডিজিটাল কারেন্সীও তো একই মূদ্রানীতির উপরেই হচ্ছে।
যাই হোক, এতুক্ষন তো অনেক অনেক সমস্যার কথা আলোচনা করলাম। ঐ বাজে জিনিস নিয়ে আমি আর বেশী আলোচনা না করে সমাধানের দিকে যাবার চেষ্টা করি।
অনেকে হয়তো বলবেন বিশ্বব্যাংক এই সিস্টেমের সংস্কার নিয়ে আসতে হবে।
অনেকে বলবেন বিশ্বব্যাংক এর নীতি পরিবর্তন করা উচিৎ। আরে বন্ধু! যে জিনিস/সিস্টেম চালুই হয়েছিলো চুরি করার উদ্দেশ্যে তা থেকে যে নীতি বেড় হবে সেটাই দূর্ণীতি ছাড়া অন্য কিছু হবে না।
এখন আমাদের যা করতে হবে তা হলো সাম্যবাদী অর্থনীতি সিস্টেম। যেখানে গোল্ড অথবা ডলারের ভিত্তিতে কারেন্সি হবে না।
এমন ভাবে যদি করা যায় তাহলে কেমন হবে মতামত জানাবেনঃ
• যে কোনো একটি দেশে সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক অবস্থিত হবে।
সবগুলো দেশের মধ্য প্রতি বছর কিছু দেশ ভোটের মাধ্যমে মুদ্রা রাখাতে পারবেন। মুদ্রা ছাপানোর জন্য বিভিন্ন দেশে প্রেস হবে। এমন কোনো সিস্টেমে মুদ্রনীতি হবে যাতে ডুপ্লিকেট না হয়ে যায়।
• সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ম্যানেজমেন্ট প্রধানের নাম হবে ওয়ার্ড গভর্ণর, তার অধীনস্থ থাকবেন কান্ট্রি গভর্ণর এভাবে চেইন অব ম্যানেজমেন্ট হবে। পৃথিবীর সব ব্যাংক সরাসরী সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্ডারে থাকবে।
প্রতি দেশের এসেট ভ্যালু অনুযায়ী সে দেশে কয়টি আলাদা আলাদা ব্যাংক থাকবে তা নির্ধারিত হবে। কোনো প্রকার প্রাইভেট ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হবে না। প্রাইভেট ব্যাংকের জন্মই হয়েছিলো অন্যান্য দেশের এসেট ল্যান্ডারিং করার জন্য আমরা ভুল করে যা কে বলি মানি লন্ডারিং।
• বিশ্বের সব দেশের একই মুদ্রা হবে। তাহলে মুদ্রাভাঙানোর নামে ব্যবসা করা কমতে পারে।
আবার একই মুদ্রা নিয়ে সারা পৃথিবীতে ঘুরে বেড়িয়ে যা খুশি তাই কেনা যাবে। যেমন ধরুন আফ্রিকার কোনো দেশে গিয়ে আপনি দেখলেন মেলা জমেছে। তখন সেই মেলা থেকে যা ইচ্ছে হয় তাই কিনলেন। বিদেশীরা আমাদের দেশে এসে রাস্তার পাশে দাঁড়ানো বাদামওয়ালার কাছ থেকে বাদাম কিনে খেলেন। বাদাওয়ালাও খুশি হয়ে বলবেন, “মানুষ বিদেশী, টাকা ইন্টারন্যাশনাল, বাদাম খাটি বাংলাদেশী”।
• একটি দেশ কতখানী মূদ্রা ব্যবহার করবে তা নিয়ন্ত্রীত হবে জনসংখা (প্রতি ১ জন মানুষের প্রতি বছর যে কয় টাকা লাগে তার মৌলিক চাহিদা মিটাতে, তার হিসাব মান বেড় করে। সবার মৌলিক অধীকারের জন্য যে টাকার দরকার হয় তা নিশ্চিত হয়ে গেলো) , প্রাকৃতিক উৎস থেকে উৎপাদিত সম্পদ, খনিজ সম্পদ ও বিবিধ।
• টেকনোলজি ও সামরিক অস্ত্রাদী এসেট ভ্যালুর মধ্যে থাকতে পারবে না। টেকনোলজির মূল্যমান ধরা হলে অন্যায় করা হবে। কারন প্যাটেন্ট এর বিনিময়ে মুদ্রা পলিসি একই থাকবে।
কোম্পানী ঠিকই থাকবে কিন্তু মার্কেটিং করবে সরকার। প্রোডাক্ট বিক্রির টাকা সরকার তার প্রাপ্য ভ্যট, ট্যাক্স কেটে রেখে কোম্পানীকে পরিশোধ করবে।
• এক দেশ অন্য দেশ কে সরাসরি মূদ্রার মাধ্যমে সাহায্য না করে যে বস্তু দরকার তা দিয়ে সাহায্য করবে।
• কোনো দেশের কোনো যৌক্তিক কারণে লোন দরকার হলে সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর কাছে জানাবে। সরাসরি কেন্দ্রীয় সাম্যবাদি ব্যাংক থেকে কোনো টাকা লোন দেয়া যাবে না।
কেন্দ্রীয় সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর ম্যানেজমেন্ট উক্ত দেশের অর্থের সমস্যা অন্যদেশকে জানাবে তারপর একটি দিপাক্ষিক চুক্তি হলো। যার মধ্যমনী থাকলেন সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে করে সাহায্য সহযোগীতা বাড়বে। সম্পদ/ বস্তু দিয়ে সাহায্য করার কারণে দূর্ণীতি হবে না। আবার কেন্দ্রিয় সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখন লোনের ব্যাবস্তা করার একক অধীকার সংরক্ষন করবে তখন দুটি রাষ্ট বিশেষ কোনো অনৈতিক কারনে আগে নিজেদের মধ্যে চুপি চুপি আলোচনা করে ষড়যন্ত্র করে আসতে পারবে না।
এতে অস্ত্র ও মাদকের নিয়ন্ত্রন করা সহয্য হবে।
• প্রতি ১ বছর পর পর ভোটাভোটির মাধ্যমে একজন্য কান্ট্রি গভর্ণর, ইন্টারন্যাশনাল গভর্ণর হতে পারবেন। সেই সভর্ণর যে যে দেশের যে যে স্টাফ গুলো দিয়ে কেন্দ্রীয় সাম্যবাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ম্যানেজমেন্ট চালাবেন। ১ বছর মেয়াদকাল হলে নিরাপক্ষ ভাবে দ্বায়িত্ব পালন করার চেষ্টা সফল হবে।
• সব ধরনের আমদানী যোগ্য পণ্যের চার্ট ইন্টানেটে থাকবে।
যেখানে যে দেশের যা দরকার তা দামাদামি করে যাতে কিনতে পারে।
• ইন্টারন্যাশনাল প্রয়োজনে যে সব প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম চালাবে বা প্রয়োজনীযতা অনুভব করবে তার স্টাফ বেতন, অবকাঠামোগতো উন্নয়ন, দূর্জোগ ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসার কথাও বিবেচনা করা যেতে পারে, এন্টারটেইনমেন্ট ইত্যাদি স্বাভাবিক কার্যক্রম ন্যায্য ও যুক্তি ভাবে বহন করতে পারেন। এই সবগুলোর জন্য আলাদা আলাদা পারসেনটিজ আকারে অর্থ বরাদ্দ থাকবে।
• কোনো প্রকার সুদ ঘুস থাকবে না। মনে রাখবেন সকল প্রকার সুদ নিষিদ্ধ।
সুধ লোভ বাড়ায় সেই সাথে কষ্টোও বাড়ে।
আসুন আমরা সবাই এই পৃথিবী নামক সুন্দর গ্রহটির মানুষ। আমরা সবাই মিলে যদি একটি ঘর বানাই তাহলে কে আসবে আপনার আমার ঘরে লুটপাট করতে।
আমরা সববিভেদ ভুলে গিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলি। যেখানে শুধুই সত্য ও সুন্দর বিরাজ করবে।
আমাদের সবার মনে থাকবে এই সুন্দরের মাঝে বেঁচে থাকার অনন্ত ইচ্ছে। আমাদের মনে খুলে যাবে প্রেমের দুয়ার সেখান থেকে হাসি, আনন্দ, দুঃখ ও সুখের গানে মুগ্ধ হয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসবে বিশ্বপ্রকৃতি সেই সাথে অমৃত হিয়ার মাঝে যিনি আছেন তিনিই আমাদের কল্যানকে রক্ষা করবেন।
আপনার মতো একজন সচেতন মানুষ-
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্
বাংলাদেশ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।