একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে রোববার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চ এই রুল দেয়।
এ সব কাজে ব্যবহৃত বিদ্যমান প্লাস্টিক বোতল বাজার থেকে প্রত্যাহার ও ধ্বংসে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না, তাও রুলে জানতে চাওয়া হয়।
যে কোনো প্লাস্টিক বোতল উত্পাদন এবং বিদ্যমান মানুষের কনজাম্পশনে ব্যবহৃত বোতল প্রত্যাহার নিশ্চিতে মনিটরিং করতে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মনিটরিং সেল গঠনে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না, তাও জানাতে বলা হয়।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল।
তাকে সহায়তা করেন আইনজীবী মির্জা আল মাহমুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
গত ডিসেম্বরে জে আর খান রবিনের দায়ের করা এই রিট আবেদনে বলা হয়, আকার ও ওজনে সুবিধাজনক হলেও প্লাস্টিক বোতল স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ডাস্টবিন থেকে বোতল কুড়িয়ে নিয়ে পুন-ব্যবহারের ফলে তা আরো বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশে প্লাস্টিক বোতলের ব্যবহার দিন দিনই বাড়ছে।
পানি, তেল, জুস, সস, ওষুধও এ সব বোতলে বিক্রি হচ্ছে।
রিট আবেদনকারীর যুক্তি, এ সব বোতলে ক্ষতিকারক উপাদার রয়েছে, যা স্বাস্থ্য হানিকর।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।