গতকালকে গিয়েছিলাম একটি সরকারী হাসপাতালে এক রুগী নিয়ে..টিকেট কেটে ২ ঘন্টা বসে তারপর লাইনে আরও আধঘন্টা দাঁড়িয়ে ডাক্তার দেখিয়েছি..
যে ডাক্তার আছেন উনি সিলেট থেকে এসে সব ওয়ার্ডে দেখে এসে ১২টা থেকে রুগী দেখা স্টার্ট দিয়েছেন অথচ এই রুগীরা ৭টা থেকে দাঁড়ানো!
অথচ খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম ২৭জন ডাক্তারের পোস্টিং এই জেলার প্রধান হাসপাতালে..বাস্তবে আছেন তিনজন!বাকিদের সেবার নমুনা হলো বেতনের দিন এসে ওভারটাইম সহ বেতন তুলে নিয়ে যাওয়া হাজিরা খাতায় পুরো মাসের সাইন দিয়ে..
হাসপাতালে প্যারসিটামল ছাড়া আর কোন ওষুধ নেই..
অব্যবস্থাপনার কি সুন্দর প্র্যাকটিস!বলি চুরির তো একটা সীমা আছে?সেবা ও করেনা চুরিও করে..মানুষ যাবেটা কোথায়?ওদের কাছে আমরা যেতে হয় বলেকি ওদের কাছে বিক্রি হয়ে গেছি নাকি?
ওদের বাপ-মাকে জুতাপেটা করালেও তো একটা মানুষ যদি মারা যাওয়ার পাপ মোচন হবেনা এটা কি ওরা বোঝেনা!
সরকারের সদিচ্ছার কোন অভাব বা টাকার কমতি কোথাও চোখে পড়েনা অথচ ডাক্তাররুপী ডাকাতদের দৌরাত্ম সর্বত্র দৃশ্যমান..
এই বান্দির পোলাদের উত্তরসূরীরা যখন ওরা এরিস্টোক্র্যাট বলে নিজেদের জাহির করে তখন স্বয়ং আল্লাহও সম্ভবত লজ্জা পান..
লং লিভ এভিল ডক্টরস..টাইম উইল কাম..বিচারপতিরও বিচার হয় তোরা তো কোন ছার..মানুষই তোদের শিখিয়ে দিবে কত ধানে কত চাল
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।