স্পিকারের দেয়া সংসদে আলোচনার প্রস্তাব পরিহার করে আন্দোলনের পথে হাঁটা বিএনপির জন্য বড় ভুল হবে বলেও মনে করেন আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য।
শনিবার নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বন্যা দুর্গত এলাকায় ত্রাণ দিতে এসে এ মত দেন কাদের।
তিনি উপজেলার চর এলাহী ও চর ফকিরা ইউনিয়নে বন্যা দুর্গতদের মাঝে নগদ টাকা ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন।
মন্ত্রী বলেন, আলোচনার জন্য সরকারি ও বিরোধীদলের পছন্দের স্থান জাতীয় সংসদ। এজন্য স্পিকার ফ্যাসিলিটেটর [মধ্যস্থতাকারী] হিসেবে যে ভূমিকা পালন করতে চান এ সংসদ অধিবেশনেই বিরোধীদলের সুযোগটা নিতে হবে।
একই দিন ঢাকায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, “সংসদের ভেতরে যে কোনো আলোচনাই হতে পারে। সংসদ সব আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সেখানে আমি মুক্ত ভূমিকা নিতে পারি। ”
ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, “আমার প্রত্যাশা শুধু সদস্য পদ রক্ষা করতে নয়, একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে আলোচনার জন্য বিরোধীদল সংসদে আসবে। ”
আগামী সোমবার সরকারের মেয়াদের শেষ বছরের বাজেট অধিবেশন শুরু হচ্ছে।
৬ জুন সংসদে বাজেট উপস্থাপনের কথা রয়েছে অর্থমন্ত্রীর। আর সদস্য পদ টিকিয়ে রাখতে হলে সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধীদলের সাংসদদের এ অধিবেশনে যোগ দিতেই হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।