স্কাইনিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আইপি১ আর এটির মালিকের জন্য তৈরি হাতঘড়িতে আছে বিশেষ ইলেকট্রনিক মাইক্রোচিপ। হাতঘড়ির মাইক্রোচিপটি অ্যাকটিভ করতে লাগবে পিনকোড, তারপর হাতঘড়ি আর পিস্তলটি কাছাকাছি থাকলে জ্বলে উঠবে একটি সবুজ বাতি, আর তখনই কেবল গুলি ছোড়া যাবে স্মার্টগানটি থেকে।
স্মার্টগান আর হাতঘড়িটি তৈরিতে আর্টিম্যাক্স ব্যবহার করেছে আরিএফআইডি চিপ। চুরি ঠেকাতে মূল্যবান পণ্য আর কাপড়চোপড়ে ব্যবহৃত হয় এই প্রযুক্তি।
স্মার্টগানটির নির্মাতা ও সমর্থকদের দাবি আগ্নেয়াস্ত্রের অপব্যবহার ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখার পাশাপাশি এই শিল্পে নতুন এক বিপ্লবের সূচনা করতে যাচ্ছে আর্টিম্যাক্স আইপি১। এর মধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হচ্ছে পিস্তলটি।
স্মার্টগানটি এবং এতে ব্যবহৃত প্রযুক্তির পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন মার্কিন সিনেটর এড মার্কলে। স্কাইনিউজ জানিয়েছে, দুই বছরের মধ্যে বাজারের সকল নতুন আগ্নেয়াস্ত্রে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করতে নতুন আইন পাশ করানোর পরিকল্পনা করছেন মার্কলে। তিন বছরের মধ্যে পুরনো অস্ত্রেও ওই প্রযুক্তি স্থাপনের লক্ষ্যও রয়েছে তার।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।