সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নাজিম উদ্দিনের (৪০) মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ সংকর পাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, নাজিম বার্ন ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তার শরীরের ৪২ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
ঠিকাদারের মাধ্যমে যমুনা অয়েলের কাজে যুক্ত হওয়া নাজিমের বাড়ি বরিশাল জেলায়।
পরদিন তাদের মধ্যে সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এর মধ্যে মো. শামসুল আলম (৫০) নামের একজন গত ৫ মার্চ মারা যান।
আহতদের মধ্যে আরো পাঁচজন এখনো বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন জানিয়ে পার্থ শংকর পাল বলেন, তাদের কেউই এখনো ‘আশঙ্কামুক্ত নন’।
পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই যমুনা অয়েলের ট্যাংকার পরিষ্কার করতে যাওয়ায় ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে একটি তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির দুই কর্মকর্তাকে এরইমধ্যে বরখাস্ত করা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।