ট্যাটু করার প্রক্রিয়াটি যন্ত্রণাদায়ক হলেও অনেকে ফ্যাশনের খাতিরে শরীরে ট্যাটু করেই থাকেন। ট্যাটুর আবেদন মূলত এর রঙ এবং প্যাটার্নে। এখন এই ট্যাটু থেকে তৈরি করা যাবে সঙ্গীত! অবাস্তব হলেও সত্যি। এই প্রজেক্টের নাম হলো “রিডিং মাই বডি”।
মস্কোর অলিগলি থেকে এই নতুন ধরণের ট্যাটুর ধারণা উঠে এসেছে।
মস্কোয় জন্ম নেওয়া শিল্পী দিমিত্রি মরোজভ তৈরি করেছেন এমন এক ধরণের বাদ্যযন্ত্র, যা সঙ্গীত তৈরিতে ব্যবহার করে না কোনো তার। বৈদ্যুতিকভাবে সঙ্গীত উৎপাদন করার এই যন্ত্র সঙ্গীত তৈরি করে মানুষের শরীরে আঁকা ট্যাটুর সাহায্যে। একেক মানুষের শরীরে আঁকা একেক রকমের ট্যাটু থেকে একেক রকমের সঙ্গীত তৈরি করবে এই যন্ত্র।
একটা মোটর দিয়ে চালিত হয় এই যন্ত্র। একজোড়া সেন্সর আছে এতে যা ত্বকের ওপর দিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়।
যখনই এই যন্ত্র ত্বকে কোনো রকমের কালির উপস্থিতি শনাক্ত করে, তখনই তাকে শব্দে রূপান্তরিত করে তা। একে প্রোগ্রাম করে দিলে অবশ্য তা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই চালিত হবে। এভাবে একটি ট্যাটু থেকে একের বেশি “গান” তৈরি করা যাবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।