ভারতের লোকসভা নির্বাচনে এবার চলচ্চিত্র সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মত।
যদিও এর আগেও অনেক সেলিব্রেটি রাজনীতিতে এসেছে , কিন্তু এবার সব রেকর্ড ভেঙ্গে গেছে।
এবার যারা এসেছেন তারা হলেন কিরণ খের, গুল প্লাং, নাগমা, মুনমুন সেন, দেব, বিশ্বজিৎ , সন্ধারায়সহ তামিল, মারাঠি, গুজরাটি, অসমিয়া ছবির অনেক নায়ক নায়িকা।
এখন কথা হল তারা কেন এই নির্বাচনে আসছেন?
এর দরুণ তাদের সম্মান বাড়ার চেয়ে বরং বেশি কি কমছেই না ?
প্রতিদিন এই বক্তব্যের জন্য কারণ দর্শাও, ওই বক্তব্যের জন্যে কারণ দর্শাও এভাবে করে তাদের কাছে নোটিশ পাঠাচ্ছে কোর্ট বা নির্বাচন কমিশন!
এতে তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ার চেয়ে পরস্পর বিরধী বক্তব্যের কারণে কমছেই বেশি।
কিছু অর্থ আর ক্ষমতার জন্য তারা রাজনিতীকদের দারা ব্যাবহৃত হচ্ছেন।
কেউ সেরকম পজিশনে যেতে পারেনি আজ পর্যন্ত তারপরও তাদের এই অংশগ্রহণ আজ হতাশ করছে।
আগে যারা এসেছেন তারা হলেন রামারাও, সুনীলদত্ত, অমিতাভ, ধর্মেন্দ্র, রাজেশ খান্না, এম জি আর রামা চন্দ্র, গোবিন্দ,ড্রিমগার্লখ্যাত হেমামালিনী, শত্রুঘ্ন সিনহা, জয়াপ্রদা, রাজবাবর, শতাব্দী রায়, তাপস পালসহ আরও অনেকে।
তাদের মধ্যে একমাত্র তামিল ছবির এক সময়কার হার্টথ্রব নায়িকা ললিতা ছাড়া কেউই তেমন ভাল অবস্থানে যেতে পারেননি। ললিতা এখন তামিল নাডুর মুখ্যমন্ত্রী।
যদি আজকের এই অবস্থানে না এসে তারা তাদের জায়গায় থাকতেন তাহলে তাদের সম্মান ও মর্যাদা অনেকগুন বেড়ে যেত, কেননা-
"বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।
"
যে যার যার জায়গা থেকে দেশ কে ভালোবেসে কাজ করে গেলে দেশের উন্নয়ন আপনা থেকেই হতে থাকবে, মেকি লোক দেখানো জনগনের সেবা করে নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।