যেহেতু ডাক্তার সার্টিফিকেট ও ইসিজি রিপোর্টের ছবি দিয়াও কাজ হয় নাই, সেহেতু এক মাত্র মরিয়া প্রমান করতে হইবে তিনি বেঁচে ছিলেন, এটা কিভাবে সম্ভব, বরং এটা সম্ভব অই সার্টিফিকেট ও ছবি ভুয়া এটা প্রমান করে তাকে মৃত হিসেবে প্রমান করা।
৪ বছর আগে শুরু হওয়া মাঝ পথে থেমে যাওয়া আবার নুতন করে শুরু হওয়া এই অনৈতিক বিতর্কের একটি সমাপ্তি শুধু একটি উপায়ে সম্ভব।
১) ছবিটা ভুল বা এডিট করা, (যদি মিথ্যা প্রমান করতে পারেন তাইলেত খেলা শেষ, যদি ঠিক প্রমানিত হয় তাহলে আরেকটি প্রশ্ন তারা তুলেতে পারেন)
২) ছবিটি চূড়ার নয়- তাহলে কোথাকার? এর উত্তর ও তাদের তিন জনের খুব ভালো করে জানা উচিত, বিশেষ করে মুহিতের, কারন দুই দিকের সব ছবি ও গল্প তার কাছে আছে, উনিই বলুক এটা কোন জায়গা?
আমি পারসনালি মনে করি মুসা ইব্রাহিম প্রমান যা করার করেছেন, উনি দেশে এসে আর কি প্রমান করবেন ঠিক জানি না, উনি যা বলবেন তাতেই শুধু ফেচবুক কিম্বা ব্লগ ে মাতামাতি হবে, বিতর্ক কোন ভাবেই থামবে না, হয়ত কিছুদিন ছুপ থাকবে, পরে তারা হয়ত মরুভুমি অভিযানের সময় ওইখানে কোন এক প্রেস কনফারেঞ্ছে( ১ম প্রেসিডেন্ট ের মত!) আবার বলবেন মুসা না মুহিতই প্রথম।
তাই আমি মনে করি মুসা ইব্রাহিমের উচিত উনি উঠেছেন এটা প্রমান করার চেয়ে ওনার দাবির স্বপক্ষের প্রমান গুলো মিথ্যা এটার প্রমান চাওয়া।( বিচার মানি, কিন্তু তাল গাছটা আমার- এমন আদালতে (কোর্ট নয়) তিনি কি প্রমান করবেন? )
আমার ক্ষেতে এমন হইলে তো আমি আমার প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে ১০ কোটির মানহানির মামলা ঠুকে দিতাম..
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।