মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফেনী সকারের গোল দুটি আসে ম্যাচের শেষ ১০ মিনিটে। গোল দুটি করেন দলের দুই ডিফেন্ডার গাম্বিয়ার ম্যাথু মেন্ডি এবং বাংলাদেশের আবদুল্লাহ আল মামুন।
এর আগে ঢাকার ফুটবলের কোন টুর্নামেন্টেরই ফাইনালে ওঠার সৌভাগ্য হয়নি ফেনী সকার ক্লাবের। তাদের সেরা সাফল্য ছিল ২০০৯ সালে ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে ওঠা।
প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট তালিকায় একেবারেই তলানিতে থাকা ফেনী সকারের এই সফলতার পেছনে মূল অবদান তাদের পাঁচ গাম্বিয়ান খেলোয়াড়ের।
এই টুর্নামেন্টের ঠিক আগে ফেনী সকারে নাম লেখান তারা।
ম্যাচে অনেকটা সমান তালে লড়েছে দু’দল। মূলত শেষ দশ মিনিটেই ম্যাচের চিত্র পাল্টে যায়, ৪ মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল পায় ফেনী।
ম্যাচের ৮১ মিনিটে ম্যাথু মেন্ডির হেড থেকে করা গোলে ফেনী সকার এগিয়ে যায়। ৮৫ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুন করা গোলটি আসে মামুনের পা থেকে।
তার শট ব্রাদার্স গোলরক্ষক সবুজ দাস রুখে দিলেও ফিরতি বলে গোল করেন তিনি।
ফেনীর এই সফলতায় গাম্বিয়ান কোচ ওমর কে সিসে খুবই উচ্ছ্বসিত।
“আমি কখনই ভাবিনি আমরা ফাইনালে উঠবো। আসলে এই সফলতা খেলোয়াড়দের সবার চেষ্টার ফল। পুরো টুর্নামেন্টেই ছেলেরা অসাধারণ খেলেছে।
আশা করছি ফাইনালেও এর ধারাবাহিকতা থাকবে। ”
হেরে হতাশ ব্রাদার্সের ভারতীয় কোচ সৈয়দ নঈমুদ্দিন বলেন, “আসলে বিদেশী খেলোয়াড়রাই ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দিয়েছে। তাছাড়া আমারও এদিন জয় পাওয়ার মতো ফুটবল খেলতে পারেনি। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।