আর পছন্দ করতে নতুন সম্পকে জানতে প্রিয় পাঠক, এমন ঘটনা হয়তো আমাদের দেশে হরহামেশেই ঘটছে, তবুও বলি। গত ৩০ মে ২০১৩ বৃষ্টিতে ভিজে পাসপোর্ট করার জন্য সোনালী ব্যাংক, আগাঁর গাঁও শাখার লাইনে সকাল ৯টায় দাঁড়ালাম টাকা জমা দিব। খুব কষ্ট করে ১০ টা ৫ মি: ব্যাংকের ভিতর ঢুকলাম, ৪ টা স্লিপ নিয়েছি লিখলাম প্রায় ২৫ জনের পেছনে প্রত্যেকের কাছে একাধিক স্লিপ, যাই হোক. প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রতি স্লিপ প্রতি ১০ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে, এদের মধ্যে একজন জানতে চাইলেন ১০ টাকার কি রশিদ আছে? কেন নিচ্ছেন? কোন সঠিক উত্তর এলোনা। কেউ কোন কথা বলছে না, সবাই দিচ্ছে এবার আমার পালা আমিও ৪টা স্লিপ আর ১২০০০ টাকা দিলাম এবং সেই সাথে ৫০ টাকার একটা নোট দিলাম। কিছুক্ষন পর আমার স্লিপ গুলো সিল/সই সহ ফেরত আসল। আমি ফিরতি ১০ টাকার জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলাম কিন্তু কোন লাভ হলোনা। পাছে আমার দেরি হয় এই ভয়ে আমি দ্রুত বের হয়ে আসি। আবার বৃষ্টিতে ভিজে ফরম জমা দেওয়া। কিন্তু সেই ১০ টাকার হিসাব কেউই সঠিক ভাবে দিতে পারে নায়। জানি না আপনাদের জানা আছে কি’না ? যদি কারো জানা আমাকে বলবেন.!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।