সবটাই চাই। তুমি নয় খানিকটাই দিও,তাও না পারো তো-কিছুই চাইনা। তবুও সবটাই চাইতে চাই। চাইতে দিও.. শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন ৭ নবেম্বারের বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনাকে ধারনা করে। ৭ নবেম্বারের পর্বে দেশ স্বাধীন ছিল,কিন্ত সার্বভৌম ছিল না।

স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি ছিল না। দিল্লীর ইশারায় সবকিছুই নিয়ন্তিত হতো। ৭ নবেম্বরের পর সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদীদের নাগপাশ থেকে মুক্ত হয়ে দেশটির সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হলো। শহীদ জিয়া স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদীকে মূলনীতি ধরে বিএনপি প্রতিষ্ঠিত করেন এবং দেশকে দ্রারিদ্র্য ও অশিক্ষা মুক্ত করে স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি লক্ষ্য করেন যে সার্বভৌমত্ব টিকিয়ে আত্মসম্মানবোধ সম্পন জাতী হিসাবে পরিচিত হতে হলে স্বনির্ভরতা অর্জন করা ছাড়া কোন বিকল্প নেই।

স্বনির্ভরতা অর্জনে উৎপাদন বৃদ্ধি কৃষি , কৃষিজাত পণ্যভিক্তিক ক্ষুদ্র শিপ্ল, শিপ্লের প্রসার ইত্যাদি। সেই সাথে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি সমমর্যাদায় প্রতিবেশী দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্ব ও চুক্তি, মুসলিম রাষ্ট্রগুলির সাথে বন্ধুত্বপুণ্য সম্পর্ক স্থাপন এবং শক্তির ভারসাম্য রক্ষ্যার জন্য চীন মিয়ানমারসহ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলর সাথে সম্পর্ক স্থাপন এবং সম্পর্ক সুম্প্রসারন ছিল জিয়ার কর্মসূচী জিয়ার ইতিবাচক রাজনীতির কারনে অচিরেই দেশটি তলাবিহিন ঝুড়ির দুর্নাম মুজে যায়। ১৯৭৭ সালে ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা চুক্তিতে বাংলাদেশের পানি ন্যায় হিস্যা নিশ্চিত হয় এবং দক্ষীণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোকে নিয়ে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোট সার্ক গঠনের রূপরেখা প্রণীত হয়। ।