দৈনিক ইত্তেফাক এর হাতিয়া সংবাদদাতা জানান বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত ঘাতক হাতিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা থেকে আলীম পাস করে। এরপর সে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। হাতিয়া থাকাকালে নাহিদ স্থানীয় শিবিরের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তার পিতা মাওলানা মহিউদ্দিন জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি আজহারুল আলম সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ।
তার তিন ছেলে ও দুই মেয়ে। বড় ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাফসীর এবং তিনি সেখানকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল শাখার শিবিরের সভাপতি। ২০১০ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামী তাফসীর। তিনি সেই থেকে পলাতক রয়েছে বলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা জানান। দ্বিতীয় সন্তান বিশ্বজিতের ঘাতক নাহিদ।
নাহিদের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিপক্ষের এককর্মীকে ছুরিকাঘাত করায় তার নামে মামলা রয়েছে। সে ছাত্রলীগের ব্যানারে শিবিরের সক্রিয় কর্মী। নাহিদ রড দিয়ে বিশ্বজিতের দেহ খুঁচিয়েছে এবং নির্দয়ভাবে প্রহার করেছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।