সন্ত্রাসী-জঙ্গিবাদীদের কখনোই তা করতে দেয়া হবে না।
মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ ও প্রতিকার কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
সভা-সমাবেশে ‘নিষেধাজ্ঞা’ নিয়ে মন্ত্রণালয়ের অবস্থান জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “সভা-সমাবেশের অনুমতির বিষয়ে আগে যা ছিলো এখনো সেভাবে চলছে। সমাবেশের ওপর পূর্বে কোনো বিধিনিষেধ ছিল না- এখনো নেই। যারা সভা-সমাবেশের নামে নাশকতা করবে, জানমালের ক্ষতি করবে তাদের সভা-সমাবেশের অনুমতি দেয়া হবে না।
”
“অস্ত্র নিয়ে, লাঠি নিয়ে নাশকতার জন্য যারা সভা-সমাবেশ করবে তাদের কখনো অনুমতি দেয়া হবে না। এটা আইন সম্মত, যতোদিন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলবে ততোদিন এ সিদ্ধান্ত থাকবে। ”
বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ রয়েছে, তাদের সভা-সমাবেশের অনুমতি দেয়া হচ্ছে না। সমাবেশের অনুমতি না পেয়ে গত মাসে হরতালও করে বিরোধী দলীয় জোট।
সোমবার সংসদে সভা-সমাবেশ নিয়ে বিরোধী দলের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, তারা স্বারষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য না শুনেই ওয়াক আউট করেছেন, এটা কোনো গণতান্ত্রিক আচরণ নয়।
সংসদ বর্জনের জন্য বিরোধীদলের সমালোচনা করে শামসুল হক টুকু বলেন, “জনগণ বলছে-তারা শুধু বেতন ও অন্যান্য সুবিধা নেয়ার জন্যই সংসদে উপস্থিত হয়ে ওয়াক আউট করেছেন। ”
১৮ দলীয় নেত্রী গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকুক তা চান না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।