অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা।
উইপন
কোথাও সšাসী হামলা হচ্ছে অথচ একে-৪৭ নেই ভাবাই যায় না। সা¤ক্স্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে সšাস এবং জঙ্গিদের কাছে অ¯টি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ব্লাক মার্কেটে ৫০০০ রুপিতেও একে-৪৭ পাওয়া যায়।
কাদায় মাখামাখি কিংবা পানিতে ভিজে গেলেও একে-৪৭ দিয়ে কাজ চালিয়ে নেয়া যাবে। দ্রুত রিলোড করার জন্য এতে অতিরিক্ত ম্যাগাজিন রাখারও ব্যবস্থা আছে।
র্যাকস্যাক
ইদানিং হামলা করার সময় সšাসীদের পিঠে ব্যাগ ঝোলানো থাকে। ব্যাগ ভর্তি থাকে বুলেট, এক্সপ্লোসিভ, গ্রেনেড ইত্যাদি। তবে হ্যাঁ এতে করে শুকনো খাবারও বহন করে সšাসীরা।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
টেকনোলজির মাধ্যমে শুধু সাধারণ মানুষই না, উপকৃত হচ্ছে টেরোরিস্টরাও। হামলার সময় তারা স্যাটেলাইট ফোনের মাধ্যমে সহযোগীদের সঙ্গে কোন ঝামেলা ছাড়াই যোগাযোগ করতে পারে। এতে কল ট্র্যাপেরও কোন সম্ভাবনা থাকে না।
তাজ হোটেলে ঘটে যাওয়া সšাসী হামলার ঘটনা করো অজানা নয়। ঐ হামলার তদšে দেখা গেছে হামলাকারিরা তাদের মদদ দাতাদের সঙ্গে যোগাযোগে উচ্চ মতা স¤ক্সন্ন এনক্রিপশন টেকনোলজির ব্লাকবেরি ব্যবহার করে।
এর তৈরিকারি প্রতিষ্ঠানের দাবি ব্লাকবেরির মাধ্যমে পাঠানো মেইল ডিকোড সম্ভব নয়। তারা নিজেরাও মেইল ডিকোড করতে পারবে না।
ইন্ডিয়ার গোয়েন্দাদের নতুন ভাবনার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে বাংলাদেশের গ্রামীন ফোনও। সšাসীরা এর জিএসএম টেকনোলজি ব্যবহার করলে তা মনিটরিং করা সম্ভব নয়।
ভিওআইপি এমন একটি পদ্ধতি যা ব্যবহার করে সšসীরা তাদের পরিচয় গোপন রেখে খুব সহজেই তথ্য আদান প্রদান করতে পারে।
এক্সপ্লোসিভস
আর্জেস ৮৪ গ্রেনেড আকার ও আকৃতিতে ছোট এবং ব্যাপক বিধ্বংসী হওয়ার কারণে সšাসীদের কাছে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রেনেড বিস্ফোরিত হওয়ার পাঁচ মিটার পর্যš কেউ থাকলে মৃত্যু অবধারিত।
মাইন সšাসীদের ব্যবহৃত বিশেষ ধরণের অ¯। এটি আরডিএক্স, এমোণিয়াম নাইট্রেট, স্টিলের তৈরি ছোট ছোট বলে পরিপর্ণ থাকে। মাইন জনবহুল বিভিন্ন স্থান যেমন মার্কেট কিংবা ষ্টেশনের মাটিতে পোঁতা থাকে।
এটি গাড়িতেও ফিট করা থাকতে পারে।
গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
মোবাইল ফোন আকৃতির একটি যš যার বাজার মল্য মাত্র ১০০০০ রুপি। যšটি ৩২ টি স্যাটেলাইটের সাহায্য নিয়ে সšাসীকে তার বর্তমান অবস্থান এবং টার্গেটের দুরত্ব খুব সহজেই বলে দেয়।
গুগোল আর্থ
গুগোল আর্থ লাইব্রেরিতে বিশ্বের সব শহরের চিত্র সম্বলিত তথ্য খুব দ্রুত পাওয়া যায়। যার ফলে সšাসীরা শহরের কোথায় হামলা করলে কতটুকু লাভবান হবে তা জানতে পারে।
স্টেগানোগ্রাপ
এটি হচ্ছে বিশেষ ধরণের প্রযুক্তি যার মাধ্যমে সšাসীরা ছবির ভেতরে তাদের নিজস্ব কোড ব্যবহার করে বার্তা পাঠাতে পারে। স¤ক্স্রতি ইন্ডিয়ায় ঘটে যাওয়া সšাসী হামলার আগে দেশটির গোয়ান্দা সংস্থাগুলো পাকি¯ানের কবি ইকবাল’র একটি ছবি পেয়েছিল ধারণা করা হচ্ছে সšাসীরা এর মাধ্যমেই তথ্য আদান প্রদান করেছে। তবে গোয়েন্দারা ম্যাসেজটি ডিকোড করতে পারেনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।