দুনিয়াতে ভাল মানুষের খুবই অভাব। তাইতো ভাল মানুষ সাজা অনেকেরই স্বভাব।
টেস্টের মতো ওয়ানডেতেও অভিষেকে বাংলাদেশের সেরা বোলিং রেকর্ড সোহাগ গাজীর। খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ২৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে রুবেল হোসেনকে পেছনে ফেলেছেন তিনি।
২০০৯ সালে ঢাকায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৩ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন রুবেল।
এর আগে ২০০৪ সালে কলম্বোয় হংকংয়ের বিপক্ষে ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন আব্দুর রাজ্জাক।
দ্বাদশ ওভারে প্রথমবারের মতো বল করতে এসে দ্বিতীয় বলেই বিপজ্জক উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইলকে বিদায় করে প্রথম ওয়ানডে উইকেট নেন সোহাগ। লং অনে তামিম ইকবালের দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হওয়া এই ব্যাটসম্যানকে দিয়েই টেস্ট উইকেট শিকার শুরু করেছিলেন সোহাগ।
পরের ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফেরত পাঠান অতিথিদের আরেক বিপজ্জনক ব্যাটসম্যান মারলন স্যামুয়েলসকে। তাকে স্লিপে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন সোহাগ।
প্রস্তুতি ম্যাচে ঝড় তোলা ডেভন মাস সোহাগের তৃতীয় শিকার। লং অনে রাজ্জাকের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে সাজঘরের প ধরেন তিনি।
অতিথিদের অফস্পিনার সুনীল নারায়ণ সোহাগের চতুর্থ শিকার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করা সুনীলকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে অতিথিদের দুশ রানের আগেই থামিয়ে দেন তিনি।
অভিষেক ম্যাচে ৯ ওভার ৫ বল করে ২৯ রানে ৪ উইকেট নেয়া সোহাগ দুটি মেডেন ওভারও করেছেন।
এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটসহ মোট ৯ উইকেট নেন ২১ বছর এই বয়সী অফস্পিনার। টেস্টে অভিষেকে এটাই বাংলাদেশের পক্ষে সেরা বোলিং।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।