আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত ‘মহিউদ্দীন খান আলমগীর পাকিস্তান আমলে সরকারের ডিসি ছিলেন। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পাকিস্তান সরকারকে সহায়তা করেছিলেন। অস্ত্রধারী দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা আখেরুজ্জামান তাকিমকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে ছুটে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি) চিকিত্সাধীন তাকিমকে দেখে বের হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার রগ কাটার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা তাকিমের ওপর হামলা চালালেও কোনো রাখঢাক না রেখেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এজন্য জামায়াত-শিবিরকে আক্রমণ করেন। অথচ প্রায় দু’মাস আগেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে শিবিরমুক্ত করেছে পুলিশ ও ছাত্রলীগ। এদিকে মিরপুরে আয়োজিত এক সভায় প্রতিটি পাড়া-মহল্লা থেকে জামায়াত-শিবিরকে পিটিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অথচ এই তাকিম একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী।
সে সব সময় ভয়ঙ্কর আগ্নেয়াস্ত্র বহন করত। গত ২ অক্টোবর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরবিরোধী হামলায় সে পুলিশ ও হাজারো শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সামনে প্রকাশ্যে গুলি করেছে। আমার দেশসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে তার সেই ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।
সংশিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, বর্তমান প্রশাসন ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে ওঠে এ ছাত্রলীগ নেতা। এ নেতার বিরুদ্ধে দলীয় ও বিরোধী দলের ছাত্রনেতা হত্যা মামলা, পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাহতের মামলা, নারী নির্যাতন, নগরীর বিভিন্ন স্থানে ডাকাতির মামলা, বিভিন্ন সময় সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা থাকলেও পুলিশ বা রাবি প্রশাসন তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
ফলে ছাত্র নামধারী এই সন্ত্রাসী আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে।
ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে সংগঠনের কর্মী আবদুল্লাহ আল হাসান সোহেল নিহত হওয়ার পর গত ১৬ জুলাই তাকিমকে সহসভাপতির পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অথচ গত বুধবার আহত হওয়ার পরদিনই (২২ নভেম্বর) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি রাবি ছাত্রলীগের নেতা তাকিমসহ বহিষ্কৃত ৮ নেতাকর্মীর পদ ফিরিয়ে দিয়েছে। ২০০৭-০৮ সেশনের শিক্ষার্থী হলেও প্রথম বর্ষ শেষ করতে পারেননি তাকিম। ফলে সরকার ও পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে রাজশাহীর সব মহলে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগ নেতা তাকিমের পুরো নাম এ কে এম তৌহিদ আলম আখেরুজ্জামান ওরফে তাকিম। বাড়ি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায়। তাকিম ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষে রাবিতে দর্শন বিভাগে ভর্তি হন। তার রোল ০৮০৯০১২১। ক্লাসে উপস্থিত কম থাকায় তাকিম বিভাগের প্রথম বর্ষের পরীক্ষা দিতে পারেননি।
এর পর ২০০৯ ও ২০১০ সালেও পরীক্ষার ফরম পূরণ না করায় তার ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যায়। ছাত্রত্ব না থাকলেও গত জুনে গঠিত ছাত্রলীগের ১৫২ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে তিনি সহসভাপতির পদ পান এবং এর পর ক্যাম্পাসে দাপটের সঙ্গে বসবাস করে আসছিলেন।
জানা গেছে, রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন বিপুর ডান হাত হিসেবে পরিচিত তাকিম। বিপুর সঙ্গে ভালো সম্পর্কের সুবাদেই ছাত্রত্ব না থাকা সত্ত্বেও কমিটিতে সহসভাপতি পান। বিপুর সেকেন্ড ইন কমান্ড গণ্য করা হয় তাকে।
বিপুর অনুপস্থিতিতে ক্যাম্পাসে তার হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন তাকিম। এরপরও বিপুর ছত্রছায়ায় ক্যাম্পাসে অবাধে টেন্ডারবাজি, ছিনতাই, অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি ও যৌন হয়রানির মতো অপকর্ম চালিয়ে আসছেন তাকিম। এমনকি গত ২ অক্টোবর ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের সময় তাকিমের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতারা প্রক্টরকে লাঞ্ছিত করে।
এই ছাত্রলীগ নেতার হাত থেকে রেহাই পাননি শিক্ষক-শিক্ষিকা, সাধারণ ছাত্রছাত্রী এমনকি পুলিশ সদস্যরাও। গত বছরের শেষ দিনে এক পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে এবং অন্যজনকে কান ধরে উঠবস করায় এই ক্যাডাররা।
এই চক্রটি ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করলেও শিবির নিধনে সিদ্ধহন্ত হওয়ায় রাবি প্রশাসন ও পুলিশ এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। ফলে তারা প্রতিনিয়ত আবাসিক হলগুলো শিবিরমুক্ত করার নামে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালিয়ে আসছে।
গত দুই বছর থেকে প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের মারধরের পর হল থেকে বের করে দেয় তাকিম বাহিনী। এছাড়া তাদের ভয়ে এ সময়ে শত শত সাধারণ শিক্ষার্থী হল ছেড়ে চলে যায়। এসব ঘটনা অবহিত থাকা সত্ত্বেও এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি হল প্রাধ্যক্ষ, বিশ্ববিদ্যালয় বা পুলিশ প্রশাসন।
ফলে ছাত্রলীগের নির্যাতনে রাবির আবাসিক হলগুলো এখন কারাগারে পরিণত হয়েছে।
তাকিমের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষিকা জিন্নাতুন নাহারকে যৌন হয়রানির মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে। কিন্তু তার ছাত্রত্ব না থাকার অজুহাতে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
গত বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় বেগম খালেদা জিয়া হলের সামনে দুর্বৃত্তদের হামলায় আহত হন তাকিম। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে তাকিমের ব্যবহার করা একটি নাইন এমএম পিস্তল উদ্ধার করেন মতিহার থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি অস্বীকার করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকিমকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করার পর অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে উন্নত চিকিত্সার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে তার চিকিত্সা চলছে।
এদিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস (লাইফ সাপোর্ট) দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।
চিকিত্সকরা বলেছেন, জ্ঞান না ফিরলে তাকিমের ব্যাপারে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে তিনি আশঙ্কামুক্ত নন।
জামায়াত-শিবিরকে কঠোরভাবে দমন করা হবে—স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেছেন, জামায়াত-শিবির দেশে যেন কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে। গতকাল সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ভিআইপি হলরুমে ‘২১ আগস্ট বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের ‘গ্রেনেড হামলাকারীদের বিচার, হামলায় আহতদের সুচিকিত্সা এবং পুনর্বাসন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ২০০৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
ওই সময় তার নির্দেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আলামত ধ্বংস করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, তিনি তত্কালীন গ্রেনেড হামলাকারীদের রক্ষার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেছিলেন। সে সময়কার পুলিশের আইজি, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যাননি। মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ এবং গ্রেফতারকৃত আসামিদের বক্তব্য থেকে এসব তথ্য মিলেছে। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনার সঙ্গে যারা জড়িত তারাই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
তাদের আদর্শ ও চিন্তা-ভাবনার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। ওরা এখনও ধর্মের নামে দেশের মধ্যে নাশকতাসহ অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে।
এজন্য প্রত্যেক পাড়া-মহল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সবাইকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কোনো শক্তিই যুদ্ধাপরাধ ও গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিচারকাজ ব্যাহত করতে পারবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন। গ্রেনেড হামলায় আহতদের বিষয়ে তিনি বলেন, চিকিত্সা ও পুনর্বাসনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
যদি কেউ বাদ পড়ে থাকে তাদেরও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চিকিত্সা ও পুনর্বাসন করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী বলেন, দীর্ঘ চল্লিশ বছর পর যখন শেখ হাসিনার সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ হাতে নিয়েছে, তখন তাদের দোসর জামায়াত-শিবির দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। তাদের প্রতিহত করার জন্য দেশের প্রতিটি নাগরিকের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা আহমেদ আবু কাওসার, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও নাজমুল আহসান নাজিম প্রমুখ।
শিবিরকে পিটিয়ে দেশছাড়া করুন —স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : জাস্ট নিউজ জানায়, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা থেকে জামায়াত-শিবিরকে পিটিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মহীউদ্দীন খান আলমগীর। দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহানগর আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে কাফরুল থানা আয়োজিত মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
দেশবাসীর প্রতি জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জামায়াত-শিবিরের সব নৈরাজ্য প্রতিহত করতে হবে। ’ তিনি বলেন, ‘প্রতিটি ওয়ার্ড, শহর থেকে তাদের নেতাকর্মীদের খুঁজে বের করে দেশ ছাড়া করতে হবে। আজ তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করার জন্য দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে।
তাই আর সহ্য করা নয়, এবার ডাইরেক্ট অ্যাকশন চাই। ’
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘জনগণের সমর্থন ছাড়া কোনো ভালো কাজ করা সম্ভব না। তাই আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে কাজ করতে চাই। ’
যেখানেই অন্যায় সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর কোনো ছাড় দেয়া হবে না। আবার যদি এ ধরনের হামলা করা হয়, তাহলে আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীর প্রতি নির্দেশ থাকল, পুলিশ বাহিনীর পাশে দাঁড়িয়ে তাদের প্রতিহত করতে হবে।
’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্রবাহিনী দিবসে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের সময় বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া সেখান থেকে চলে গেছেন। কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়াতে সঙ্কোচবোধ করেন। আর করবেনই বা না কেন? তিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের বিচার করেননি। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছেন। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়াতে পারেন না।
’
সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুল হক সবুজ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।