I always believe in participation not in performance. রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারকে তেমন কিছুই বলছে না জাতিসংঘ। সংখ্যালঘুদের রক্ষায় ব্যর্থ হলে প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশগুলো সংশ্লিষ্ট সরকারকে চাপ দেয়, কিন্তু রহস্যজনক কারণে মিয়ানমারের ক্ষেত্রে এসবের কিছুই হয় না। যত চাপ বাংলাদেশের ওপর। বার্মা হতে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের বর্ডার সম্পূর্ণ খুলে দিতে অনুরোধ করছে পশ্চিমা দেশগুলো।
লক্ষ্য করুন,
বর্ডার খুলে দেওয়া ইস্যুতে অলরেডী ৫-৬ ট গ্রুপ দেশে হয়ে আছে।
প্রত্যেকের পক্ষেই আছে অকাট্য যুক্তি।
কে সঠিক কে বেঠিক সেই প্রশ্নে আমি যাব না।
কথা হল,
পশ্চিমারা সংখালঘু অধিকার রক্ষায় সচেতনা নাকি তারা অথচ মায়ানমারের উপর চাপ না দিয়ে কেন বাংলাদেশের উপর চাপ দিচ্ছে??
আমি মনে করি নতুন করে দাঙ্গা সৃষ্টি হওয়ায় এবং সাম্প্রতিক দাঙ্গার ভয়াবহতার কারণে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের দাবি আরো তীব্রতর হবে।
দেশের সৃষ্টি হবে এক অস্থিতিশীল পরিবেশ।
এটাই কি তাদের লক্ষ্য?????
আর একটা ব্যাপার লক্ষণীয়।
আমাদের দেশের রামুর ঘটনার পর শ্রীলঙ্কায় ও বার্মায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা লাফালাফি করছে। প্রশ্নটা হচ্ছে আসলেই কি ব্যাপারটা ধর্ম না মানবতার???
রামুর ঘটনার প্রতিবাদ করে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কারণেও অনেকে অনেক কথা বলল। হজম করছি। চেষ্টা করছি ঘটনার নেপথ্যের কারণ অনুসন্ধানের। কারণ , মানবতা ভুলুন্ঠিত হতে দেখলে কেন জানি সহ্য করতে পারি না।
আজ কেন আমরা দলমত নির্বিশেষে বার্মিজ হাইকিমশনের সামনে??
এতটা ধ্বজ কেন আমাদের পররাষ্ট্রনীতি যে মায়ানমারের মত একটা দেশের বিরুদ্ধেও কোন অভিযোগ জাতিসংঘের কাছে আমরা করতে পারি না???
সারা পৃথিবী ফাপড় বাজিতে চলে। একটা ঝাড়িও মারতে পারলাম না আমরা????
যাই হোক। আমি কিছুই জানি না।
কিছুই বুঝি না তেমন।
তাই হয়ত কথাগুলো সবই ফাউলই বলছি।
কিন্তু কথা একটাই।
রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান চাই।
মনে করি এ ব্যাপারে আমাদেরও কিছু করার আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।