আমি ভাল নেই সবচেয়ে বড় সমস্যা হল রাজাকার, রাজাকারবান্ধব আর রাজাকারের বাচ্চারা সর্বত্র মুখোশ পড়ে বসে থাকে আমাদেরই চার পাশে।
তাদের কেউ কেউ আমাদেরই বন্ধু, প্রতিবেশী আর আত্নীয়।
যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে সোচ্চার এবং লেখালেখি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে জনমত সৃষ্টির কাজ করে চলছে, তাদেরকে লক্ষ্য করেই এসব শুয়রেরা তাদের মিশন পরিচালনা করে। এবং সুযোগ বুঝে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলনকে বিতর্কিত
কিংবা দূর্বল করার জন্য আন্দোলনকারীদেরকে কমিউনিস্ট, নাস্তিক কিংবা আওয়ামীলীগার হিসেবে ট্যাগ লাগিয়ে দিতে চায়।
এই রাজাকারেরা নতুন প্রজন্মের একটা বিশাল অংশকে এই বিষয়টা বুঝাতে চেষ্টা করছে সেই ৪১ বছর যাবৎ যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুটা কতিপয় আওয়ামীলীগার, কমিউনিস্ট আর নাস্তিকদের ইসলামকে ধ্বংস করার চক্রান্ত যার সাথে দেশের সাধারন মানুষের কোন একাত্নতা নেই।
এই সব রাজাকারেরা আমাদের যা-ই হোক তাদেরকে চিরতরে বর্জন করাই উচিৎ কেননা এরা সুযোগ পেলে আমাকে-আপনাকে কাউকেই ছাড়বে না, স্বাধীন বাংলাদেশেও প্রয়োজনে তারা শ’খানেক বধ্যভূমি গড়ে তুলবে।
৭১সালেও দেশে এত রাজাকার ছিল না আর তখন রাজাকাররা চিহ্নিত ছিল। এখন নব্য রাজাকারে দেশ ভরে উঠেছে আর প্রত্যেকেই সুশীলের ভান ধরে সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
যত ষড়যন্ত্র আর অপ-প্রচারই চলুক, একদিন এই দেশে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবেই হবে। এ দাবী কতিপয় আওয়ামীলীগার, নাস্তিক আর কমিউনিস্টদের দাবী নয়; কিছু কুত্তার বাচ্চা ছাড়া এ দাবী দেশের ১৬ কোটি মানুষের, ৩০লাখ শহীদের রক্তের দাবী, ২ লাখ সম্ভ্রম হারানো মা-বোনের প্রাণের দাবী।
এ দেশ আমার…… ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।