১৫ মে আমস্টারডামে ফাইনাল।
প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথম লেগে ২-১ গোলে জেতা চেলসিকে বড় ধরনের কোনো পরীক্ষার সামনে পড়তে হয়নি। নিজেদের মাঠে পিছিয়ে পড়লেও ৫-২ গোলের অগ্রগামিতা নিয়ে ফাইনালে পৌঁছায় তারা।
প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে মোহামেদ সালেহ’র গোলে পিছিয়ে পড়ে চেলসি। দ্বিতীয়ার্ধে ফার্নান্দো তরেস, ভিক্টর মোসেস ও ডেভিড লুইজের তিন গোলে জয় নিশ্চিত হয় উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গতবারের চ্যাম্পিয়নদের।
স্বাগতিকদের গোল তিনটি আসে খেলার ৫০ থেকে ৫৯ মিনিটে। প্রথম চ্যাম্পিয়ন হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়া চেলসির সামনে ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা টুর্নামেন্ট জয়ের সুযোগ।
প্রথম লেগে ১-০ গোলে হেরে গেলেও লিসবনে প্যারাগুয়ের স্ট্রাইকার অস্কার কার্দোজোর জোড়া গোলের সুবাদে ফেনেরবাচেকে হতাশ করে ৩-২ গোলের অগ্রগামিতায় ফাইনালে পৌঁছেছে বেনফিকা।
৯ মিনিটে নিকোলাস গাইটান বেনফিকাকে এগিয়ে দিলেও ২৩ মিনিটে ডার্ক কুইটের পেনাল্টি গোল স্বাগতিকদের ভীষণ বিপদে ফেলে দেয়। প্রতিপক্ষের মাঠে গোল করার সুবাদে ফাইনালে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছিল ফেনারবাচে।
৩৫ মিনিটে কর্দোজোর বাঁপায়ের চমৎকার লক্ষ্য ভেদ স্বস্তি ফেরায় স্বাগতিক শিবিরে। ৬৬ মিনিটে তার আরেকটি নিচু শট অতিথিদের জাল খোঁজে পেলে আর পেছনে তাকাতে হয়নি ১৯৬২ সালের চ্যাম্পিয়নদের।
পতুর্গিজ লিগ ও কাপ এবং ইউরোপা কাপ জিতে ‘ট্রেবল’ জয়ের সুযোগ পতুর্গালের দলটির সামনে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।