কাজ করি সত্তিকারের মানুষের তরে । ব্যাতিক্রম কিছু ছাড়া প্রতি রাতেই ৪ টায় ঘুম থেকে উঁঠে যেত অমিত, গ্রামের বাড়ী তাই প্রায় রাতেই বিদ্যুত থাকতোনা, মোমের আলোয় পড়তে বসতো ৫ টা অবদি । তার পর তিনটা হাত তালি আর দরজা খুলে পাঁচ কিলোমিটার দৌড়াত । তিনটি হাততালিতে এসে যোগ দিত সোলায়মান আর ইউছুফ, তখন দশম শ্রেণীর ছাত্র, খেলা ধূলা দৌড় ঝাপ ছিল প্রত্যহিক কাজের অংশ । যত উদ্ভট কাজ আছে সবই সম্পন্ন হত এই তিন জনের কৃপায়, পাড়া প্রতিবেশি, মসজিদ মন্দির যে কোন জায়গার গাছের ফল ছিল তাদের ন্যয্য পাওনা, বাদ যায়নি পূঁজা উৎসবের প্রসাদ ।
এই সব সৃজনশীল কর্ম গুলি রাতের বেলায় করতো তিন জন মিলে । এলাকার মানুষ তাদের ভিষন স্নেহ করতো, নিয়মিত পড়া শুনা, নম্রতা, ভদ্রতার কোন কমতি ছিলনা তাদের । বাড়ীর পাশের আকা বাকা নদীটা পেরুলেই হিন্দুদের এলাকা, যে কোন অনুষ্ঠানে তাদের দাওয়াত করা হতো, নদী সাত্রে ভিজা শরীরে উপস্থিত থাকতো তারা । যাকে বলে যৌবনের ঊন্মাদনা কানায় কানায় । অমিত ছিল কিছুটা রক্ষনশীল মুসলিম পরিবারের ছেলে, বাবা মার কড়া শাসনে বড় হচ্ছে ।
.................................আগামী লিখায় দেখুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।