ন্যাকামো ভীষণ অপছন্দ, যদিও বাধ্য হয়ে সহ্য করি!
কাল ছিল জ্যোৎস্না রাত। আসলে পূর্ণিমার। জীবনের কততম জানিনা। মাঝরাতে ছাদবাগানে একা। চাঁদনী পসর উপভোগ করতে গার্ডেন লাইটগুলো ছিল অফ।
কথা হচ্ছিল আকাশের সাথে। কত কথা? শুনে ঝিঝি পোকাগুলো ভেঙাচ্ছিল মনে হয়। কি যেন একটা ফুল মায়া করে এতো রাত জেগেও দিয়ে যাচ্ছিল সুবাস। মায়া? না ছাই! ভাবলেই কি হবে? এই রাত জাগার জন্য কার এত বয়েই গেছে?
ইচ্ছে হচ্ছিল কাউকে বলি:
- বের হয়ে তাকাও তো আকাশের দিকে। কি দেখছো?
- কেন চাঁদ? ওহ! আজ কি পূর্ণিমা? তুমি কি দেখছো?
- আমি তো ওখানে তোমাকেই দেখতে পাচ্ছি।
- যাহ! পুরুষরা এত নস্টালজিক হলে চলে? তুমি ঘুমিয়ে পড়ো। রাত অনেক হলো।
- তুমিও তো জেগে আছো। তোমার ঘুম পাচ্ছে?...
XXX XXX XXX
[কথাগুলো অস্পষ্ট! লেখা গেলো না বলে দুঃখিত]
এসময় একটা পেঁচার ডাক। বেরসিক? নাকি ঠাট্টা? আচ্ছা! পাখিরা নাকি মানুষের থট-রিড করতে পারে?
চা খেতে ইচ্ছে করছে।
মেহেদি চা।
ওটা আবার কি?
ব্ল্যাক টি, গ্রিন টি, জেসমিন টি, মায়ের হাতের চা, বোনের হাতের চা, ভাবীর হাতের চা, চাঁন-মিয়ার দোকানের চা - আরো কত চা আছে? মেহেদি চায়ের কথা তো কখনো শুনিনি!
ওটা হলো,
মেহেদি দেয়া চুড়ি-ভর্তি হাতে করা চা! ফ্লেভারটাই না জানি কেমন!
সাথে চুড়ির গুনগুন... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।