Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience
ইরানিরা এর উত্তর দেবেন আগামীকাল শুক্রবার। ইরানে ১১তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রথমে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। তবে দুজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় এখন লড়াই ৬ জনে।
৬ প্রার্থীর প্রত্যেকেই কেন্দ্রীয়ভাবে একটি করে নির্বাচনি ওয়েবসাইট চালু করেছেন। এর পাশাপাশি দেশব্যাপী তাদের সমর্থকরা চালু করেছেন ডজন ডজন ওয়েবসাইট।
এ ছাড়া, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোয়ও চলছে তুমুল প্রচারণা।
তেহরানের বর্তমান মেয়র এবং নির্বাচনের অন্যতম রক্ষণশীল প্রার্থী মোহাম্মাদ বাকের কলিবফের সমর্থকরা বলছেন, তারা ৮ বছরে ধরে তাদের প্রার্থীর পক্ষে নানাভাবে প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন এবং তারা নিজেদের দেশের অনলাইন প্রচারণার ক্ষেত্রে অগ্রপথিক বলে দাবি করছেন।
আরেক প্রার্থী মোহসেন রেজায়ির সমর্থকরা ইন্টারনেটভিত্তিক অনলাইন রেডিও এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন। সমর্থকরা বলছেন, অনলাইন রেডিওর মাধ্যমে সহজেই জনগণের কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে। রেজায়ির সমর্থকরা দাবি করছেন, প্রতি ঘণ্টায় ৪ হাজার ব্যক্তি ভিজিট করছেন অনলাইন রেডিও।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মাদ কারাজিও অনলাইনে প্রচারণা চালাচ্ছেন। তার মতে আগের মতো এখন আর পোস্টার, লিফলেট কিংবা সাধারণ পদ্ধতি প্রচারণার ক্ষেত্রে খুব একটা কার্যকরী নয়।
আরেক রক্ষণশীল প্রার্থী ড. আলী আকবর বেলায়েতি অনলাইনের পাশাপাশি প্রচারণায় যোগ করেছেন বিলবোর্ড। রাস্তায় রাস্তায় দেখা যাচ্ছে সুবিশাল বিলবোর্ড। এছাড়া সাবেক এ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওয়েবসাইটও প্রতিনিয়ত ভিজিট করছেন জনগণ।
ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সচিব ও রণশীল প্রার্থী সাঈদ জালিলির সমর্থকরা পোস্টার, পুস্তিকা এবং অনলাইনের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন। সংস্কারপন্থী প্রার্থী হাসান রুহানির সমর্থকরাও ওয়েবসাইটে ব্যাপক প্রচারণার কাজ করছেন। তার প্রতি মুহূর্তের কর্মকাণ্ড আপডেট করা হচ্ছে ওয়েবসাইটে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।