সে অনেক অনেক দিন আগের কথা। এক অতি উন্নত নাস্তিক সমাজ গড়ে উঠেছিল চিড়িয়াখানার ম্যানহোলের পাশে। রাতে সবার অলক্ষ্যে তারা তাদের আদিপুরুষ বানরকে দেখে নিভৃতে চোখের জল ঢালত। তবে তাদের আশা ছিল তারা বুঝি কোন একদিন বিবর্তিত হয়ে কুকুর-শুকরের রূপ লাভ করে উচ্চ যৌনাশা পূরণ করবে। সেই লক্ষ্যেই তাদের অখাদ্যপ্রিয়তার চর্চা।
তারা নাস্তিকতা নামক অধর্ম প্রচারে গালিগালাজ ও অশ্লীল বাক্য প্রয়োগকে পুন্যি ভাবত। একদিন তাদের মধ্যে এক বিশাল অধর্ম প্রচারকের আবির্ভাব হয়। সে তাদের নাস্তিকতায় চ্যুশীলতার জন্ম দেয়। সে নাস্তিকতায় য-ফলার মাধ্যমে এক নতুন মাত্রার জন্ম দেয়। কালান্তরে নাস্তিক সমাজ ন্যাস্তিক দর্শনে উপনীত হয়।
দিকে দিকে ন্যাস্তিক ধ্বনির জয় জয়কার। পাশ্চাত্যের বুকেও ছড়িয়ে পড়ল বানরের জন্য নিভৃত কান্না। সে যাই হোক, পাশ্চাত্য থেকে ফিরে এসে ন্যাস্তিক সাধুরা 'ওয়েস্টার্ন কালচারে' উদ্বুদ্ধ হয়ে স্মার্ট হওয়ার গোবর গণেশি দূরদর্শী সিদ্ধান্তে উপনীত হল। তারই ধারাবাহিকতায় তারা য-ফলা সংযোজিত ন্যাস্তিক অধর্মে ট-এর বিপ্লবী সূচনা ঘটাল।
সেই থেকেই নাস্তিকেরা "স্মার্ট ন্যাস্টিক" এ বিবর্তিত হল।
এভাবেই সময়ের হাত ধরে বিবর্তনের ধারায় নাস্তিকেরা আজ ন্যাস্টিক।
{সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ বাকস্বাধীনতার অপব্যবহার সমাজের জন্য ক্ষতিকর। } ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।